বরিশাল

স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে মাছের বাজারে ভিড়

করোনা প্রতিরোধের বিস্তার প্রতিরোধের জন্য সরকারি স্বাস্থ্যবিধি পালনের নির্দেশনা পুরোটাই অমান্য করে বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার দাসেরহাটে প্রতিদিন জমজমাটভাবে চলছে পোনা মাছের পাইকারি বাজার। প্রতিদিনই এখানে সমাগম হচ্ছে কয়েক হাজার মানুষের।

এলাকাবাসীরা জানান, প্রতিদিন সকাল ছয়টা থেকে ১০টা পর্যন্ত করোনা সংক্রমিত এলাকা হিসেবে পরিচিত বরিশাল জেলার মাদারীপুর ও পার্শ্ববর্তী গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম হয় এই হাটে। পোনামাছের হাটে দেখা গেছে, আগত ক্রেতা ও বিক্রেতারা কেউই স্বাস্থ্যবিধি, নিরাপদ শারীরিক ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলছে না। এমনকি মুখে ব্যবহার করছে না কোন মাস্ক। সরকারি স্বাস্থ্যবিধির কোন নির্দেশনার বালাই নেই এখানকার হাটে। প্রতিদিন কয়েক হাজার লোকের সমাগম হলেও হাটের ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে করোনা বা করোনার বিস্তার নিয়ে কোন ভাবনা নেই।

স্থানীয় দাসেরহাট বাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, স্থানীয় প্রশাসনের উদাসীনতার কারণে বরিশালের বিভিন্ন এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন সংক্রমিত জেলা থেকে আগত ক্রেতা ও বিক্রেতারা স্বাস্থ্যবিধি না মানার ফলে এ হাটের মাধ্যমেই করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনকে জোরালো ভূমিকা পালন করা উচিত বলে মনে করছেন স্থানীয় সচেতন মহল।

রবিবার, ১৪ জুন ২০২০ , ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২১ শাওয়াল ১৪৪

বরিশাল

স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে মাছের বাজারে ভিড়

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, বরিশাল

image

বরিশাল : স্বাস্থ্যবিধিকে উপেক্ষা করে বরিশালের আগৈলঝাড়ার দাসেরহাটে প্রতিদিন সকালে বসছে মাছের বাজার -সংবাদ

করোনা প্রতিরোধের বিস্তার প্রতিরোধের জন্য সরকারি স্বাস্থ্যবিধি পালনের নির্দেশনা পুরোটাই অমান্য করে বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার দাসেরহাটে প্রতিদিন জমজমাটভাবে চলছে পোনা মাছের পাইকারি বাজার। প্রতিদিনই এখানে সমাগম হচ্ছে কয়েক হাজার মানুষের।

এলাকাবাসীরা জানান, প্রতিদিন সকাল ছয়টা থেকে ১০টা পর্যন্ত করোনা সংক্রমিত এলাকা হিসেবে পরিচিত বরিশাল জেলার মাদারীপুর ও পার্শ্ববর্তী গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম হয় এই হাটে। পোনামাছের হাটে দেখা গেছে, আগত ক্রেতা ও বিক্রেতারা কেউই স্বাস্থ্যবিধি, নিরাপদ শারীরিক ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলছে না। এমনকি মুখে ব্যবহার করছে না কোন মাস্ক। সরকারি স্বাস্থ্যবিধির কোন নির্দেশনার বালাই নেই এখানকার হাটে। প্রতিদিন কয়েক হাজার লোকের সমাগম হলেও হাটের ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে করোনা বা করোনার বিস্তার নিয়ে কোন ভাবনা নেই।

স্থানীয় দাসেরহাট বাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, স্থানীয় প্রশাসনের উদাসীনতার কারণে বরিশালের বিভিন্ন এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন সংক্রমিত জেলা থেকে আগত ক্রেতা ও বিক্রেতারা স্বাস্থ্যবিধি না মানার ফলে এ হাটের মাধ্যমেই করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনকে জোরালো ভূমিকা পালন করা উচিত বলে মনে করছেন স্থানীয় সচেতন মহল।