করোনা চিকিৎসায় কর্মরত চিকিৎসকদের আবাসন ও আইসোলেশনের ব্যবস্থা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজস্ব উদ্যোগে করবে। এ নিয়ে গত সোমবার মন্ত্রণালয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আর চিকিৎসকদের মধ্যে কেউ আইসোলেশনে থাকলে তার ব্যবস্থা নেয়া হবে। অন্যদিকে আইসোলেশন দরকার না হলে কেউ ইচ্ছা করলে ব্যক্তিগতভাবে আইসোলেশনে থাকতে পারবেন। মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব ব্যবস্থাপনা চালু না করা পর্যন্ত বর্তমানে যে ব্যবস্থা চলছে তা অব্যাহত থাকবে। করোনা চিকিৎসা সংক্রান্ত জাতীয় পরামর্শক কমিটির অন্যতম নেতা ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ডা. ইকবাল আর্সলান গতকাল সংবাদকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এ দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডা. কনককান্তি বড়ুয়া বলেন, সরকারে নতুন এ পদক্ষেপে আশার আলো দেখা গেছে। আশাকরি করোনা রোগীর চিকিৎসায় কর্তব্যরত ডাক্তারা এখন থেকে আরও মনোযোগী হয়ে কাজ করবেন। যাতে অসহায় রোগীরা উন্নত চিকিৎসা সেবা পায়।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা সেন্টারে এখনও ২শর বেশি রোগী আছে। তাদের চিকিৎসায় ৪৫ জন ডাক্তারসহ অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা কাজ করে যাচ্ছেন। কর্তব্যরত ডাক্তাররা এখনও ডিউটি শেষে হোটেলে থাকছেন। মন্ত্রণালয় খরচ না দিলে মেডিকেল ভার্সিটি কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ বহন করতে হবে। এছাড়াও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এখনও বহু করোনা রোগী রয়েছে। প্রতিদিন রোগীরা জিকিৎসার জন্য যাচ্ছেন। কেউ ফেরত যাচ্ছে না। ডাক্তারদের মনোবল চাঙ্গা থাকলে রোগীদের সেবার মান বাড়বে বলেও অনেকেই মন্তব্য করেন।
বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৬ মহররম ১৪৪২, ২৮ ভাদ্র ১৪২৭
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
করোনা চিকিৎসায় কর্মরত চিকিৎসকদের আবাসন ও আইসোলেশনের ব্যবস্থা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজস্ব উদ্যোগে করবে। এ নিয়ে গত সোমবার মন্ত্রণালয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আর চিকিৎসকদের মধ্যে কেউ আইসোলেশনে থাকলে তার ব্যবস্থা নেয়া হবে। অন্যদিকে আইসোলেশন দরকার না হলে কেউ ইচ্ছা করলে ব্যক্তিগতভাবে আইসোলেশনে থাকতে পারবেন। মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব ব্যবস্থাপনা চালু না করা পর্যন্ত বর্তমানে যে ব্যবস্থা চলছে তা অব্যাহত থাকবে। করোনা চিকিৎসা সংক্রান্ত জাতীয় পরামর্শক কমিটির অন্যতম নেতা ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ডা. ইকবাল আর্সলান গতকাল সংবাদকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এ দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডা. কনককান্তি বড়ুয়া বলেন, সরকারে নতুন এ পদক্ষেপে আশার আলো দেখা গেছে। আশাকরি করোনা রোগীর চিকিৎসায় কর্তব্যরত ডাক্তারা এখন থেকে আরও মনোযোগী হয়ে কাজ করবেন। যাতে অসহায় রোগীরা উন্নত চিকিৎসা সেবা পায়।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা সেন্টারে এখনও ২শর বেশি রোগী আছে। তাদের চিকিৎসায় ৪৫ জন ডাক্তারসহ অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা কাজ করে যাচ্ছেন। কর্তব্যরত ডাক্তাররা এখনও ডিউটি শেষে হোটেলে থাকছেন। মন্ত্রণালয় খরচ না দিলে মেডিকেল ভার্সিটি কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ বহন করতে হবে। এছাড়াও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এখনও বহু করোনা রোগী রয়েছে। প্রতিদিন রোগীরা জিকিৎসার জন্য যাচ্ছেন। কেউ ফেরত যাচ্ছে না। ডাক্তারদের মনোবল চাঙ্গা থাকলে রোগীদের সেবার মান বাড়বে বলেও অনেকেই মন্তব্য করেন।