সীতাকুণ্ড পৌর নির্বাচনী মাঠে চলছে প্রার্থীদের শেষ মুহূর্তের প্রচার। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন প্রার্থীরা। পৌর এলাকার বিভিন্ন বাজার আর চায়ের দোকানে আড্ডায় ভোটাররা কাউন্সিলর প্রার্থীদের নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করলেও নির্বাচনের প্রধান আকর্ষণ মেয়র পদটি নিয়ে আগ্রহ নেই।
জানা গেছে, নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনীত প্রার্থীসহ তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৬৩ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে আরও ১২ জনসহ মোট ৭৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলম, বিএনপির প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনছুর ও সম্মিলিত নাগরিক কমিটির প্রার্থী হিসেবে জহিরুল আলম মোবাইল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দিন যত ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনী উত্তাপ তত বাড়ছে। প্রার্থীরা নির্বাচনী আইনও ভঙ্গ করছে অহরহ। প্রার্থীদের পোস্টার ছেঁড়া, পোস্টার লাগাতে না দেয়াসহ বিভিন্ন হুমকি দেয়ার অভিযোগও পাওয়া যাচ্ছে। ৯টি ওয়ার্ডে নির্বাচন আচরণবিধি দেখার জন্য তিনজন ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছে। তারা ইতোমধ্যে যানবাহনে ও স্থাপনার মধ্যে পোস্টার লাগানোর অপরাধে মেয়র প্রার্থীসহ দুই কাউন্সিলর প্রার্থীকে মৌখিকভাবে সতর্ক করে দিয়েছে। এছাড়া এলাকায় লাঠিমিছিল করার সময় এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে কারণ দর্শানো নোটিস দেয়া হয়েছে।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ বলেন, এবার প্রথম সীতাকুণ্ডে ইভিএম ভোট গ্রহণ করা হবে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এলাকায় জমজমাট নির্বাচনী প্রচারণা চলছে।
শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ , ১০ অগ্রহায়ণ ১৪২৭, ১০ রবিউস সানি ১৪৪২
প্রতিনিধি, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)
সীতাকুণ্ড পৌর নির্বাচনী মাঠে চলছে প্রার্থীদের শেষ মুহূর্তের প্রচার। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন প্রার্থীরা। পৌর এলাকার বিভিন্ন বাজার আর চায়ের দোকানে আড্ডায় ভোটাররা কাউন্সিলর প্রার্থীদের নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করলেও নির্বাচনের প্রধান আকর্ষণ মেয়র পদটি নিয়ে আগ্রহ নেই।
জানা গেছে, নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনীত প্রার্থীসহ তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৬৩ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে আরও ১২ জনসহ মোট ৭৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলম, বিএনপির প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনছুর ও সম্মিলিত নাগরিক কমিটির প্রার্থী হিসেবে জহিরুল আলম মোবাইল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দিন যত ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনী উত্তাপ তত বাড়ছে। প্রার্থীরা নির্বাচনী আইনও ভঙ্গ করছে অহরহ। প্রার্থীদের পোস্টার ছেঁড়া, পোস্টার লাগাতে না দেয়াসহ বিভিন্ন হুমকি দেয়ার অভিযোগও পাওয়া যাচ্ছে। ৯টি ওয়ার্ডে নির্বাচন আচরণবিধি দেখার জন্য তিনজন ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছে। তারা ইতোমধ্যে যানবাহনে ও স্থাপনার মধ্যে পোস্টার লাগানোর অপরাধে মেয়র প্রার্থীসহ দুই কাউন্সিলর প্রার্থীকে মৌখিকভাবে সতর্ক করে দিয়েছে। এছাড়া এলাকায় লাঠিমিছিল করার সময় এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে কারণ দর্শানো নোটিস দেয়া হয়েছে।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ বলেন, এবার প্রথম সীতাকুণ্ডে ইভিএম ভোট গ্রহণ করা হবে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এলাকায় জমজমাট নির্বাচনী প্রচারণা চলছে।