শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘সরকারি বেসরকারি যৌথ প্রচেষ্টায় দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করা সম্ভব। একবিংশ শতাব্দীর চালিকাশক্তি হিসেবে মানুষের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে। এ লক্ষ্যে মানুষের মধ্যে সৃজনশীলতা ও উদ্যোগের আগ্রহ বাড়াতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করা জরুরি।’
আমেরিকান চেম্বার অভ কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচেম) আয়োজিত হিউম্যান স্কিলস্ রিকয়ান্ড ফর বাংলাদেশ টু নেভিগেট থ্র নিউ ‘নরমাল’ ডিউ টু দ্যা প্যানডেমিক’ শীর্ষক ভার্চুয়াল প্যানেল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। অ্যামচেমের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ এরশাদ আহমেদের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মার্কিন দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অফ মিশন মিসেস জো অ্যান ওয়াগনার। এতে সঞ্চালনা করেন অ্যামচেমের সহসভাতি সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল এবং মূল উপস্থাপক, বাংলাদেশ মানবসম্পদ সংস্থার সভাপতি মো. মোশাররফ হোসেন। এতে অন্যানদের মধ্যে বাংলাদেশ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবিরসহ অ্যামচেমের সদস্য, মার্কিন দূতাবাস এবং অন্যান্য বিভিন্ন কূটনতৈকি মশিনরের অতিথি, আন্তর্জাতিক সংস্থা, ব্যবসায়ী সম্প্রদায় এবং বিশিষ্ট নাগরকিরা ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘জনসংখ্যা আমাদের দেশে মূল সম্পদ যারা বিভিন্ন দুর্যোগে সহজে হার মানে না। এই বিশাল জনসংখ্যাকে সম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমেই দেশের সব সমস্যার সমাধান সম্ভব। দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি লক্ষে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় ইতোমধ্যে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায় ব্যাপক সংখ্যক উদ্যোক্তা সৃষ্টি করা সম্ভব হয়েছে। এই উদ্যোক্তারাই করোনা মহামারীর নিউ নরমাল পরিস্থিতিতেও প্রধানমন্ত্রীর নিদের্শনা অনুযায়ী দেশে অর্থনীতিতে গতিশীল রাখতে সফল হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ ২০২১ , ১১ চৈত্র ১৪২৭ ১০ শাবান ১৪৪২
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘সরকারি বেসরকারি যৌথ প্রচেষ্টায় দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করা সম্ভব। একবিংশ শতাব্দীর চালিকাশক্তি হিসেবে মানুষের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে। এ লক্ষ্যে মানুষের মধ্যে সৃজনশীলতা ও উদ্যোগের আগ্রহ বাড়াতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করা জরুরি।’
আমেরিকান চেম্বার অভ কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচেম) আয়োজিত হিউম্যান স্কিলস্ রিকয়ান্ড ফর বাংলাদেশ টু নেভিগেট থ্র নিউ ‘নরমাল’ ডিউ টু দ্যা প্যানডেমিক’ শীর্ষক ভার্চুয়াল প্যানেল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। অ্যামচেমের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ এরশাদ আহমেদের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মার্কিন দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অফ মিশন মিসেস জো অ্যান ওয়াগনার। এতে সঞ্চালনা করেন অ্যামচেমের সহসভাতি সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল এবং মূল উপস্থাপক, বাংলাদেশ মানবসম্পদ সংস্থার সভাপতি মো. মোশাররফ হোসেন। এতে অন্যানদের মধ্যে বাংলাদেশ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবিরসহ অ্যামচেমের সদস্য, মার্কিন দূতাবাস এবং অন্যান্য বিভিন্ন কূটনতৈকি মশিনরের অতিথি, আন্তর্জাতিক সংস্থা, ব্যবসায়ী সম্প্রদায় এবং বিশিষ্ট নাগরকিরা ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘জনসংখ্যা আমাদের দেশে মূল সম্পদ যারা বিভিন্ন দুর্যোগে সহজে হার মানে না। এই বিশাল জনসংখ্যাকে সম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমেই দেশের সব সমস্যার সমাধান সম্ভব। দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি লক্ষে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় ইতোমধ্যে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায় ব্যাপক সংখ্যক উদ্যোক্তা সৃষ্টি করা সম্ভব হয়েছে। এই উদ্যোক্তারাই করোনা মহামারীর নিউ নরমাল পরিস্থিতিতেও প্রধানমন্ত্রীর নিদের্শনা অনুযায়ী দেশে অর্থনীতিতে গতিশীল রাখতে সফল হয়েছে।’