জয়পুরহাটে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার বাড়ছে

জয়পুরহাটের কৃষাণ-কৃষাণীদের মধ্যে কৃষি অ্যাপস ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে। জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষাণ-কৃষাণীরা কৃষি অ্যাপস ব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়ায় এপস ব্যবহারের দিকে ঝুঁকতে তারা। ফসলের যে কোন ধরনের সমস্যা ও সমাধানের জন্য কৃষি অ্যাপস ব্যবহার করে ঘরে বসেই সেবা পাওয়ার ফলে জেলার কৃষাণ-কৃষাণীদের আর কৃষি অফিসে যেতে হয় না। ডিজিটাল কৃষি সেবা পেতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্ভাবিত কৃষকের জানালা, কৃষি কল সেন্টার ১৬১২৩, অনলাইন সার সুপরিশ, কৃষক বন্ধু ফোন সেবা ৩৩৩১, কৃষকের ডিজিটাল ঠিকানা, ই-বালাইনাশক বিষয়ে ঘরে বসেই জানতে পারছেন কৃষাণ-কৃষাণীরা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক সুধেন্দ্র নাথ রায় বলেন, কৃষিতে সমৃদ্ধ জেলা জয়পুরহাটে এ পর্যন্ত ১২ হাজার কৃষাণ-কৃষাণীকে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কৃষক-কৃষাণীরা ইতোমধ্যে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার করে সুফলও পাচ্ছেন। জেলার সব কৃষককে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার বিষয়ক প্রশিক্ষণের আওতায় আনার জন্য কাজ চলছে বলেও জানান তিনি। রাবেয়া খাতুন এক কৃষাণী। তিনি উপজেলা কৃষি বিভাগের তত্ত্বাবধানে কৃষি সেবা সহজীকরণে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এখন নিজের ফসলের যে কোন সমস্যা হলে অ্যাপস ব্যবহার করে সমাধান করে থাকেন। এতে কৃষি অফিসে যাতায়াত খরচ বা সময় দুটোই সাশ্রয় হয় বলে জানালেন রাবেয়া খাতুন।

শনিবার, ২০ জুলাই ২০১৯ , ৫ শ্রাবন ১৪২৫, ১৬ জিলকদ ১৪৪০

জয়পুরহাটে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার বাড়ছে

সংবাদ ডেস্ক

জয়পুরহাটের কৃষাণ-কৃষাণীদের মধ্যে কৃষি অ্যাপস ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে। জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষাণ-কৃষাণীরা কৃষি অ্যাপস ব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়ায় এপস ব্যবহারের দিকে ঝুঁকতে তারা। ফসলের যে কোন ধরনের সমস্যা ও সমাধানের জন্য কৃষি অ্যাপস ব্যবহার করে ঘরে বসেই সেবা পাওয়ার ফলে জেলার কৃষাণ-কৃষাণীদের আর কৃষি অফিসে যেতে হয় না। ডিজিটাল কৃষি সেবা পেতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্ভাবিত কৃষকের জানালা, কৃষি কল সেন্টার ১৬১২৩, অনলাইন সার সুপরিশ, কৃষক বন্ধু ফোন সেবা ৩৩৩১, কৃষকের ডিজিটাল ঠিকানা, ই-বালাইনাশক বিষয়ে ঘরে বসেই জানতে পারছেন কৃষাণ-কৃষাণীরা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক সুধেন্দ্র নাথ রায় বলেন, কৃষিতে সমৃদ্ধ জেলা জয়পুরহাটে এ পর্যন্ত ১২ হাজার কৃষাণ-কৃষাণীকে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কৃষক-কৃষাণীরা ইতোমধ্যে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার করে সুফলও পাচ্ছেন। জেলার সব কৃষককে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার বিষয়ক প্রশিক্ষণের আওতায় আনার জন্য কাজ চলছে বলেও জানান তিনি। রাবেয়া খাতুন এক কৃষাণী। তিনি উপজেলা কৃষি বিভাগের তত্ত্বাবধানে কৃষি সেবা সহজীকরণে কৃষি অ্যাপস ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এখন নিজের ফসলের যে কোন সমস্যা হলে অ্যাপস ব্যবহার করে সমাধান করে থাকেন। এতে কৃষি অফিসে যাতায়াত খরচ বা সময় দুটোই সাশ্রয় হয় বলে জানালেন রাবেয়া খাতুন।