গত সপ্তাহে লেনদেন-সূচকে বড় উত্থান

বাজার মূলধন বৃদ্ধি পেয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা

চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ ব্যাপক পতন এবং দ্বিতীয় সপ্তাহও পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। তবে গত বা তার আগের সপ্তাহ বড় উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। গত সপ্তাহেও উভয় শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বড় উত্থান হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টাকার পরিমাণে লেনদেন ৭২ শতাংশ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন ২০০ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসইতে ৯২ শতাংশ এবং সিএসইতে ৮৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। আর ডিএসইতে গত সপ্তাহে বাজার মূলধন সাড়ে ২৫ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গত সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২ হাজার ২৬৫ কোটি ৭৮ লাখ ৯৯ হাজার ৮৬৯ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের সপ্তাহ থেকে ৯৪৫ কোটি ৫ লাখ ৯১ হাজার ৯৪৮ টাকা বা ৭১ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩২০ কোটি ৭৩ লাখ ৭ হাজার ৯২১ টাকার। গত সপ্তাহের প্রথম দিন লেনদেন শুরু আগে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ১৯ হাজার ৩৭০ কোটি ৮৪ লাখ ৫৮ হাজার টাকায়। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িযেছে ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৬৯ কোটি ৪২ লাখ ২৪ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন ২৫ হাজার ৬৯৮ কোটি ৫৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকা বা ৮ শতাংশ বেড়েছে। এর আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন ৪ হাজার ২৭৯ কোটি ১৮ লাখ ২৩ হাজার টাকা বা ১ দশমিক ৩২ শতাংশ কমেছিল।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৪৫৩ কোটি ১৫ লাখ ৭৯ হাজার ৯৭৩ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ২৬৪ কোটি ১৪ লাখ ৬১ হাজার ৫৮৪ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ১৮৯ কোটি ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৮৯ টাকা বেশি হয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৬৪ পয়েন্ট বা ৮ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৫১৪ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৯৫ পয়েন্ট বা ১০ দশমিক ১৩ শতাংশ এবং সিএসই-৩০ সূচক ১৩৭ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৩৫ পয়েন্ট ও ১ হাজার ৫৪৩ পয়েন্টে। ডিএসইতে চালু হওয়া নতুন সূচক সিডিএসইটি ৭৮ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়ে ৯২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৫৮টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৩২৮টি বা ৯২ শতাংশের, কমেছে ২৩টির বা ৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭টির বা ২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহজুড়ে ১৬৫ কোটি ৫৯ লাখ ৬ হাজার ১১৭ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫৫ কোটি ২৪ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৬ টাকার। এ হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ১১০ কোটি ৩৪ লাখ ২১ হাজার ৫৪১ টাকা বা ২০০ শতাশ বেড়েছে। গত সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১১৪৩ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৭৪৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৭০২ পয়েন্ট বা ৯.২০ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৯৯৮ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ১৮, সিএসই-৫০ সূচক ৯১ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ এবং সিএসআই ৮৫ পয়েন্ট বা ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৮ হাজার ৩৩৭ পয়েন্ট, ১১ হাজার ৮৬৪ পয়েন্ট, ১ হাজার ১৬ পয়েন্ট এবং ৮৮৭ পয়েন্টে। গত সপ্তাহে সিএসইতে মোট ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের হাত বদল হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬৫টির বা ৮৭ শতাংশ, দর কমেছে ২৭টির বা ৯ শতাংশ এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টির বা ৪ শতাংশ।

ডিএসই’র পিই রেশিও : গত সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১০ দশমিক ৯২ পয়েন্টে যা সপ্তাহ শেষে ১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ১ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৮ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৫ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৫ দশমিক ৪২ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১০ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৪ দশমিক ৭৬ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৩ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ২১ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ১৬ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৮ দশমিক ২৬ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১০ দশমিক ১৩ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৪০২ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে, পেপার খাতের ১৯ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ৯ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ২৭ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২০ , ১১ মাঘ ১৪২৬, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

গত সপ্তাহে লেনদেন-সূচকে বড় উত্থান

বাজার মূলধন বৃদ্ধি পেয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

image

চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ ব্যাপক পতন এবং দ্বিতীয় সপ্তাহও পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। তবে গত বা তার আগের সপ্তাহ বড় উত্থান হয়েছে শেয়ারবাজারে। গত সপ্তাহেও উভয় শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেন বড় উত্থান হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টাকার পরিমাণে লেনদেন ৭২ শতাংশ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন ২০০ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসইতে ৯২ শতাংশ এবং সিএসইতে ৮৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। আর ডিএসইতে গত সপ্তাহে বাজার মূলধন সাড়ে ২৫ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গত সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২ হাজার ২৬৫ কোটি ৭৮ লাখ ৯৯ হাজার ৮৬৯ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের সপ্তাহ থেকে ৯৪৫ কোটি ৫ লাখ ৯১ হাজার ৯৪৮ টাকা বা ৭১ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩২০ কোটি ৭৩ লাখ ৭ হাজার ৯২১ টাকার। গত সপ্তাহের প্রথম দিন লেনদেন শুরু আগে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ১৯ হাজার ৩৭০ কোটি ৮৪ লাখ ৫৮ হাজার টাকায়। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িযেছে ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৬৯ কোটি ৪২ লাখ ২৪ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন ২৫ হাজার ৬৯৮ কোটি ৫৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকা বা ৮ শতাংশ বেড়েছে। এর আগের সপ্তাহে বাজার মূলধন ৪ হাজার ২৭৯ কোটি ১৮ লাখ ২৩ হাজার টাকা বা ১ দশমিক ৩২ শতাংশ কমেছিল।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৪৫৩ কোটি ১৫ লাখ ৭৯ হাজার ৯৭৩ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ২৬৪ কোটি ১৪ লাখ ৬১ হাজার ৫৮৪ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ১৮৯ কোটি ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৮৯ টাকা বেশি হয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৬৪ পয়েন্ট বা ৮ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৫১৪ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৯৫ পয়েন্ট বা ১০ দশমিক ১৩ শতাংশ এবং সিএসই-৩০ সূচক ১৩৭ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৩৫ পয়েন্ট ও ১ হাজার ৫৪৩ পয়েন্টে। ডিএসইতে চালু হওয়া নতুন সূচক সিডিএসইটি ৭৮ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ২৩ শতাংশ বেড়ে ৯২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৫৮টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৩২৮টি বা ৯২ শতাংশের, কমেছে ২৩টির বা ৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭টির বা ২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহজুড়ে ১৬৫ কোটি ৫৯ লাখ ৬ হাজার ১১৭ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫৫ কোটি ২৪ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৬ টাকার। এ হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ১১০ কোটি ৩৪ লাখ ২১ হাজার ৫৪১ টাকা বা ২০০ শতাশ বেড়েছে। গত সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১১৪৩ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৭৪৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ৭০২ পয়েন্ট বা ৯.২০ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ৯৯৮ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ১৮, সিএসই-৫০ সূচক ৯১ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ এবং সিএসআই ৮৫ পয়েন্ট বা ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৮ হাজার ৩৩৭ পয়েন্ট, ১১ হাজার ৮৬৪ পয়েন্ট, ১ হাজার ১৬ পয়েন্ট এবং ৮৮৭ পয়েন্টে। গত সপ্তাহে সিএসইতে মোট ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের হাত বদল হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬৫টির বা ৮৭ শতাংশ, দর কমেছে ২৭টির বা ৯ শতাংশ এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টির বা ৪ শতাংশ।

ডিএসই’র পিই রেশিও : গত সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১০ দশমিক ৯২ পয়েন্টে যা সপ্তাহ শেষে ১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ১ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ কমেছে। সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৮ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৫ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৫ দশমিক ৪২ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১০ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৪ দশমিক ৭৬ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৩ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ২১ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ১৬ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৮ দশমিক ২৬ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১০ দশমিক ১৩ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৪০২ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে, পেপার খাতের ১৯ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ৯ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ২৭ দশমিক ৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।