স্বাধীনতা সংগীত উৎসব ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থায়ীভাবে তহবিল গঠনের লক্ষ্যে ২০টি ব্যান্ড-সংগীত দলের সমন্বয়ে আগামী ৬ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি ‘স্বাধীনতা সংগীত উৎসব’ অনুষ্ঠিত হবে। ‘মুজিববর্ষ’ উদযাপনের অংশ হিসেবে আয়োজিত এ উৎসব থেকে উপার্জনের অর্থ জমা হবে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের তহবিলে। এতে সংগীত পরিবেশন করবে মাকসুদ ও ঢাকা, বাংলা ফাইভ ব্যান্ড, অবন্তী সিঁথি, নোভা, মাদল, গানকবি, ওয়ারফেইজ, আভাস, রেনেসাঁ, নেমেসিস, মেঘদল, মাটি, অবস্কিউর, স্যাক্রামেন্ট, গাছ, চিৎকার, সভ্যতা, সরল, বাউল এক্সপ্রেস এবং সহজিয়া।

সোমবার রাজধানীর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, মাকসুদ ও ঢাকা ব্যান্ডের মাকসুদ, বামবা সাধারণ সম্পাদক শেখ মনিরুল আলম টিপু এবং বিকাশের চিফ মার্কেটিং অফিসার মীর নওবত আলী।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ‘মাকসুদ ও ঢাকা’র উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানের সহযোগিতা করছে বিকাশ। প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত উন্মুক্ত মঞ্চে এবং সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মূল মিলনায়তনে সংগীত পরিবেশিত হবে। অনুষ্ঠানের উন্মুক্ত মঞ্চের প্রবেশ মূল্য ৩০০ টাকা ও মিলনায়তনে প্রবেশ মূল্য ১০০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে স্থাপিত বিকাশের বুথে অগ্রীম টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। উৎসবের দিনেও টিকিট সংগ্রহ করা যাবে।

মূলত একাত্তরের স্মৃতি বিজড়িত লক্ষাধিক স্মারক, দলিল ও আলোকচিত্র মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। অসংখ্য মানুষের নিরন্তর প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা এ জাদুঘরের স্মারক সংরক্ষণ, উপস্থাপন ও ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যেই আয়োজিত হতে চলেছে স্বাধীনতা সংগীত উৎসব।

বেঙ্গল শিল্পালয়ে দিলারা বেগম জলির জঠরলিপি

বেঙ্গল শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে শিল্পী দিলারা বেগম জলির একক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী- ‘জঠরলিপি’। গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লেকেন। এ সময় বেঙ্গল ইন্সটিটিউটের পরিচালক স্থপতি মারিনা তাবাসসুম এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা শামিম আখতার উপস্থিত ছিলেন। প্রদর্শনী চলবে ২৮ মার্চ পর্যন্ত। প্রতিদিন ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে প্রদর্শনী।

বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ২২ মাঘ ১৪২৬, ১০ জমাদিউল সানি ১৪৪১

স্বাধীনতা সংগীত উৎসব ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে

সাংস্কৃতিক বার্তা পরিবেশক |

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের স্থায়ীভাবে তহবিল গঠনের লক্ষ্যে ২০টি ব্যান্ড-সংগীত দলের সমন্বয়ে আগামী ৬ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি ‘স্বাধীনতা সংগীত উৎসব’ অনুষ্ঠিত হবে। ‘মুজিববর্ষ’ উদযাপনের অংশ হিসেবে আয়োজিত এ উৎসব থেকে উপার্জনের অর্থ জমা হবে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের তহবিলে। এতে সংগীত পরিবেশন করবে মাকসুদ ও ঢাকা, বাংলা ফাইভ ব্যান্ড, অবন্তী সিঁথি, নোভা, মাদল, গানকবি, ওয়ারফেইজ, আভাস, রেনেসাঁ, নেমেসিস, মেঘদল, মাটি, অবস্কিউর, স্যাক্রামেন্ট, গাছ, চিৎকার, সভ্যতা, সরল, বাউল এক্সপ্রেস এবং সহজিয়া।

সোমবার রাজধানীর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, মাকসুদ ও ঢাকা ব্যান্ডের মাকসুদ, বামবা সাধারণ সম্পাদক শেখ মনিরুল আলম টিপু এবং বিকাশের চিফ মার্কেটিং অফিসার মীর নওবত আলী।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ‘মাকসুদ ও ঢাকা’র উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানের সহযোগিতা করছে বিকাশ। প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত উন্মুক্ত মঞ্চে এবং সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মূল মিলনায়তনে সংগীত পরিবেশিত হবে। অনুষ্ঠানের উন্মুক্ত মঞ্চের প্রবেশ মূল্য ৩০০ টাকা ও মিলনায়তনে প্রবেশ মূল্য ১০০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে স্থাপিত বিকাশের বুথে অগ্রীম টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। উৎসবের দিনেও টিকিট সংগ্রহ করা যাবে।

মূলত একাত্তরের স্মৃতি বিজড়িত লক্ষাধিক স্মারক, দলিল ও আলোকচিত্র মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। অসংখ্য মানুষের নিরন্তর প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা এ জাদুঘরের স্মারক সংরক্ষণ, উপস্থাপন ও ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যেই আয়োজিত হতে চলেছে স্বাধীনতা সংগীত উৎসব।

বেঙ্গল শিল্পালয়ে দিলারা বেগম জলির জঠরলিপি

বেঙ্গল শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে শিল্পী দিলারা বেগম জলির একক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী- ‘জঠরলিপি’। গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লেকেন। এ সময় বেঙ্গল ইন্সটিটিউটের পরিচালক স্থপতি মারিনা তাবাসসুম এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা শামিম আখতার উপস্থিত ছিলেন। প্রদর্শনী চলবে ২৮ মার্চ পর্যন্ত। প্রতিদিন ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে প্রদর্শনী।