দেশের সব আদালত প্রাঙ্গণে থার্মাল স্ক্যানার স্থাপন, প্রতিটি আদালত কক্ষের সামনে রিমোট থার্মোমিটার, পর্যাপ্ত সেনিটাইজার, সাবান এবং হাত ধোয়ার উপকরণ সরবরাহসহ সারাদেশে কোর্ট পরিচালনায় স্বাস্থ্যবিধি প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, সুপ্রিম কোর্টেও রেজিস্ট্রার জেনারেল, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মুখ্য সচিব, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সচিব, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারিকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
গতকাল ই-মেইলের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির পলব ও ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাওছার রিটটি দায়ের করেন। রিট আবেদনটি বিচারপতি জেবিএম হাসানের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি হবে।
আবেদনে বলা হয়, করোনাভাইরাস ইতোমধ্যে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে করোনা হয়তো কখনও পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে না। আগামী ১৫ জুন কোর্ট খুলে গেলে লাখ লাখ বিচার প্রার্থী কোর্ট প্রাঙ্গণে উপস্থিত হবেন। ফলে দেশের কোর্ট প্রাঙ্গণই হয়ে যেতে পারে করোনার নতুন হটস্পট। ইতোমধ্যে অসংখ্য আইনজীবী ও কোর্ট স্টাফ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, অনেকে মারাও গিয়েছেন। বিচারকরাও এর থেকে মুক্ত নন। আদালত প্রাঙ্গণ থেকে করোনা সারাদেশে প্রবল বেগে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই কোর্ট খোলার আগেই দেশের সব আদালত প্রাঙ্গণে থার্মাল স্ক্যানার স্থাপন, প্রতিটি কোর্ট রুমের সামনে রিমোট থার্মোমিটার, পর্যাপ্ত সেনিটাইজার, সাবান এবং হাত ধোয়ার উপকরণ সরবরাহসহ সারাদেশে কোর্ট পরিচালনায় স্বাস্থ্যবিধি প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে রিটে আরজি জানানো হয়েছে।
গত ১৬ মে করোনাকালীন সময়ে দেশের প্রতিটি আদালতের প্রবেশ ও বের হওয়ার পথে জীবাণুনাশক উপকরণের ব্যবস্থা রাখার জন্য প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের কাছে একটি আবেদন করেন ব্যারিস্টার মো. হুমায়ুন কবির পলব ও ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাউসার। কিন্তু সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায়, এই রিট দায়ের করা হলো।
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুন ২০২০ , ২১ জৈষ্ঠ ১৪২৭, ১১ শাওয়াল ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
দেশের সব আদালত প্রাঙ্গণে থার্মাল স্ক্যানার স্থাপন, প্রতিটি আদালত কক্ষের সামনে রিমোট থার্মোমিটার, পর্যাপ্ত সেনিটাইজার, সাবান এবং হাত ধোয়ার উপকরণ সরবরাহসহ সারাদেশে কোর্ট পরিচালনায় স্বাস্থ্যবিধি প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, সুপ্রিম কোর্টেও রেজিস্ট্রার জেনারেল, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মুখ্য সচিব, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সচিব, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারিকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
গতকাল ই-মেইলের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির পলব ও ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাওছার রিটটি দায়ের করেন। রিট আবেদনটি বিচারপতি জেবিএম হাসানের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি হবে।
আবেদনে বলা হয়, করোনাভাইরাস ইতোমধ্যে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে করোনা হয়তো কখনও পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে না। আগামী ১৫ জুন কোর্ট খুলে গেলে লাখ লাখ বিচার প্রার্থী কোর্ট প্রাঙ্গণে উপস্থিত হবেন। ফলে দেশের কোর্ট প্রাঙ্গণই হয়ে যেতে পারে করোনার নতুন হটস্পট। ইতোমধ্যে অসংখ্য আইনজীবী ও কোর্ট স্টাফ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, অনেকে মারাও গিয়েছেন। বিচারকরাও এর থেকে মুক্ত নন। আদালত প্রাঙ্গণ থেকে করোনা সারাদেশে প্রবল বেগে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই কোর্ট খোলার আগেই দেশের সব আদালত প্রাঙ্গণে থার্মাল স্ক্যানার স্থাপন, প্রতিটি কোর্ট রুমের সামনে রিমোট থার্মোমিটার, পর্যাপ্ত সেনিটাইজার, সাবান এবং হাত ধোয়ার উপকরণ সরবরাহসহ সারাদেশে কোর্ট পরিচালনায় স্বাস্থ্যবিধি প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে রিটে আরজি জানানো হয়েছে।
গত ১৬ মে করোনাকালীন সময়ে দেশের প্রতিটি আদালতের প্রবেশ ও বের হওয়ার পথে জীবাণুনাশক উপকরণের ব্যবস্থা রাখার জন্য প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের কাছে একটি আবেদন করেন ব্যারিস্টার মো. হুমায়ুন কবির পলব ও ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাউসার। কিন্তু সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায়, এই রিট দায়ের করা হলো।