দলের বিদ্রোহী প্রার্থীকে নৌকায় উঠতে দেয়া হবে না : নানক

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাবেক মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়া মানে নেত্রীর সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করা। যারা নেত্রীর সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হবেন, তারা কখনও দলের সদস্যপদ পাবে না, আওয়ামী লীগের নৌকায় ওঠতে পারবে না। গতকাল দুপুরে খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর ও অবমাননার প্রতিবাদে আয়োজিত কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, দলে একাধিক যোগ্য প্রার্থী থাকতে পারে। তবে নেত্রী যাকে চূড়ান্তভাবে মনোনীত করবে তার পর আভ্যন্তরিণ কোন কোন্দল থাকতে পাওে না। যারা আওয়ামী লীগ করবে, তাদের সবাইকে নেত্রীর সিদ্ধান্ত মেনে নৌকার পক্ষে কাজ করতে হবে। দলকে নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোন বিদ্রোহী আওয়ামী লীগের নৌকায় আর চড়তে পারবে না। যারা বিদ্রোহ করবে, প্রতিবাদ করবে তারা দলের সদস্য পদ আর পাবে না বলেও জানান তিনি।

পার্বত্য চট্টগ্রাম ভারত প্রত্যাগত শরণার্থী পুনর্বাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপির সভাপতিত্বে সমাবেশ এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য বাসন্তি চাকমা এমপি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চৌধুরী অপু, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর নির্বাচনের আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী নির্মলেন্দু চৌধুরী প্রমুখ। সমাবেশ শেষে তিনি আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী নির্মলেন্দু চৌধুরীর পক্ষে শহরে জনসংযোগ করেন। এদিকে খাগড়াছড়ি পৌরসভার অসমাপ্ত কাজ শেষ করে পরিবেশবান্ধব, যানজটমুক্ত, পরিচ্ছন্ন পর্যটন নগর গড়ার অঙ্গীকার করেছেন বর্তমান মেয়র ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. রফিকুল আলম। পৌরসভার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তিনি সবার সহযোগিতা চেয়েছেন।

রবিবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২১ , ১৯ পৌষ ১৪২৭, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

খাগড়াছড়ি পৌর নির্বাচনে

দলের বিদ্রোহী প্রার্থীকে নৌকায় উঠতে দেয়া হবে না : নানক

প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাবেক মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়া মানে নেত্রীর সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করা। যারা নেত্রীর সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হবেন, তারা কখনও দলের সদস্যপদ পাবে না, আওয়ামী লীগের নৌকায় ওঠতে পারবে না। গতকাল দুপুরে খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর ও অবমাননার প্রতিবাদে আয়োজিত কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, দলে একাধিক যোগ্য প্রার্থী থাকতে পারে। তবে নেত্রী যাকে চূড়ান্তভাবে মনোনীত করবে তার পর আভ্যন্তরিণ কোন কোন্দল থাকতে পাওে না। যারা আওয়ামী লীগ করবে, তাদের সবাইকে নেত্রীর সিদ্ধান্ত মেনে নৌকার পক্ষে কাজ করতে হবে। দলকে নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোন বিদ্রোহী আওয়ামী লীগের নৌকায় আর চড়তে পারবে না। যারা বিদ্রোহ করবে, প্রতিবাদ করবে তারা দলের সদস্য পদ আর পাবে না বলেও জানান তিনি।

পার্বত্য চট্টগ্রাম ভারত প্রত্যাগত শরণার্থী পুনর্বাসন বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপির সভাপতিত্বে সমাবেশ এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য বাসন্তি চাকমা এমপি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চৌধুরী অপু, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর নির্বাচনের আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী নির্মলেন্দু চৌধুরী প্রমুখ। সমাবেশ শেষে তিনি আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী নির্মলেন্দু চৌধুরীর পক্ষে শহরে জনসংযোগ করেন। এদিকে খাগড়াছড়ি পৌরসভার অসমাপ্ত কাজ শেষ করে পরিবেশবান্ধব, যানজটমুক্ত, পরিচ্ছন্ন পর্যটন নগর গড়ার অঙ্গীকার করেছেন বর্তমান মেয়র ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. রফিকুল আলম। পৌরসভার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তিনি সবার সহযোগিতা চেয়েছেন।