মহাসড়কে ভোগান্তি

ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়ক দেশের অন্যতম ব্যস্ত মহাসড়কগুলোর মধ্যে একটি। এ অঞ্চলে থাকা শিল্প কারখানাগুলো রাস্তা উন্নয়নের গুরুত্বকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের কাজ চলছে, যা দেশের জন্য একটি মাইলফলক। উন্নয়নের এ কাজ করতে গিয়ে শেরপুর ও ময়মনসিংহ জেলার মোট আটটি উপজেলার জনগণকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এই মহাসড়কের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো অধিকাংশ রাস্তাই সোজা। কালভার্ট নির্মাণস্থলে মাঝে মধ্যে পার্শ্ব রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। তবে পার্শ্ব রাস্তাগুলো দৃষ্টিগোচরে আসা কষ্টসাধ্য। শীতের প্রচণ্ড কুয়াশা রাস্তায় চলাচলকে আরো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন ধরনের যানবাহনকে দুর্ঘটনার শিকার হতে হচ্ছে; যা কখনোই কাম্য নয়। এ রাস্তায় যানজট নিত্যসঙ্গী। মুমূর্ষু রোগীর জন্য তা আরো বেশি দুর্বিষহ। রাস্তার যে জায়গায় ঢালাই হচ্ছে সেখানে জনবল নিয়োগের মাধ্যমে যানজট নিরসন করা যেতে পারে। পার্শ্ব রাস্তাগুলো দৃষ্টিগোচর করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। সর্বোপরি, সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কমিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

ইফতেখারুল ইসলাম

বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ৪ ফাল্গুন ১৪২৭ ৪ রজব ১৪৪২

মহাসড়কে ভোগান্তি

ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়ক দেশের অন্যতম ব্যস্ত মহাসড়কগুলোর মধ্যে একটি। এ অঞ্চলে থাকা শিল্প কারখানাগুলো রাস্তা উন্নয়নের গুরুত্বকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের কাজ চলছে, যা দেশের জন্য একটি মাইলফলক। উন্নয়নের এ কাজ করতে গিয়ে শেরপুর ও ময়মনসিংহ জেলার মোট আটটি উপজেলার জনগণকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এই মহাসড়কের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো অধিকাংশ রাস্তাই সোজা। কালভার্ট নির্মাণস্থলে মাঝে মধ্যে পার্শ্ব রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। তবে পার্শ্ব রাস্তাগুলো দৃষ্টিগোচরে আসা কষ্টসাধ্য। শীতের প্রচণ্ড কুয়াশা রাস্তায় চলাচলকে আরো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন ধরনের যানবাহনকে দুর্ঘটনার শিকার হতে হচ্ছে; যা কখনোই কাম্য নয়। এ রাস্তায় যানজট নিত্যসঙ্গী। মুমূর্ষু রোগীর জন্য তা আরো বেশি দুর্বিষহ। রাস্তার যে জায়গায় ঢালাই হচ্ছে সেখানে জনবল নিয়োগের মাধ্যমে যানজট নিরসন করা যেতে পারে। পার্শ্ব রাস্তাগুলো দৃষ্টিগোচর করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। সর্বোপরি, সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কমিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

ইফতেখারুল ইসলাম