যশোরে পৌর ভোট মার্চে সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা বলেছেন, যশোর পৌরসভার নির্বাচন করতে বাধা নেই। তবে ২৮ ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণ সম্ভব নয়। মামলার কারণে নির্বাচনী কার্যক্রম কয়েকদিন ব্যাহত হয়েছে। তফশীল অনুযায়ী যে কাজগুলো করা যায়নি, সেগুলো সম্পন্ন করে ভোট গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণার সুবিধার্থে ১৫-২০ দিন সময় দিতে হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মামলার নথি পর্যালোচনা করে মার্চ মাসের মধ্যেই ভোটগ্রহণের চেষ্টা করবে নির্বাচন কমিশন।’

গতকাল যশোর সার্কিট হাউসে যশোর ও ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ এবং মহেশপুর পৌরসভার নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং অফিসারদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের বিফ্রিংয়ে তিনি এই কথা জানান।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা বলেন, যশোর, কালীগঞ্জ ও মহেশপুর পৌরসভায় ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ হবে। জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং অফিসারদের সঙ্গে মতবিনিময় করলাম। তারা জানিয়েছেন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহণের পরিবেশ রয়েছে। তারা প্রত্যেকেই সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছে। এই তিনটি পৌরসভায় ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ হবে।

ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ শুরু হবে কাল। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের আইডিয়া প্রকল্পের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল কাশেম মো. ফজলুল কাদের এনডিসি, যশোরের জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান, ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মুনতাসিরুল মামুন, খুলনা বিভাগীয় আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসার ইউনুচ আলী, যশোরের সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার ও যশোর পৌরসভার রিটার্নিং অফিসার হুমায়ুন কবীর, ঝিনাইদহ জেলা নির্বাচন অফিসার মো. রোকনুজ্জামান, মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মহেশপুর পৌরসভা রিটার্নিং অফিসার শাশ্বতী শীল।

আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি যশোর পৌরসভার ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তুগত ৯ ফেব্রুয়ারি উচ্চ আদালতের এক আদেশে ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়ে যায়। পরবর্তীতে মামলা জটিলতা কাটলেও নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। তাই পূর্বনির্ধারিত তারিখে ভোটগ্রহণ হচ্ছে না। নির্বাচন কমিশন ভোটগ্রহণের পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করবে।

মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ১০ ফাল্গুন ১৪২৭ ১০ রজব ১৪৪২

যশোরে পৌর ভোট মার্চে সিইসি

যশোর অফিস

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা বলেছেন, যশোর পৌরসভার নির্বাচন করতে বাধা নেই। তবে ২৮ ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণ সম্ভব নয়। মামলার কারণে নির্বাচনী কার্যক্রম কয়েকদিন ব্যাহত হয়েছে। তফশীল অনুযায়ী যে কাজগুলো করা যায়নি, সেগুলো সম্পন্ন করে ভোট গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণার সুবিধার্থে ১৫-২০ দিন সময় দিতে হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মামলার নথি পর্যালোচনা করে মার্চ মাসের মধ্যেই ভোটগ্রহণের চেষ্টা করবে নির্বাচন কমিশন।’

গতকাল যশোর সার্কিট হাউসে যশোর ও ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ এবং মহেশপুর পৌরসভার নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং অফিসারদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের বিফ্রিংয়ে তিনি এই কথা জানান।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা বলেন, যশোর, কালীগঞ্জ ও মহেশপুর পৌরসভায় ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ হবে। জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং অফিসারদের সঙ্গে মতবিনিময় করলাম। তারা জানিয়েছেন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহণের পরিবেশ রয়েছে। তারা প্রত্যেকেই সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছে। এই তিনটি পৌরসভায় ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ হবে।

ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ শুরু হবে কাল। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের আইডিয়া প্রকল্পের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল কাশেম মো. ফজলুল কাদের এনডিসি, যশোরের জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান, ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মুনতাসিরুল মামুন, খুলনা বিভাগীয় আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসার ইউনুচ আলী, যশোরের সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার ও যশোর পৌরসভার রিটার্নিং অফিসার হুমায়ুন কবীর, ঝিনাইদহ জেলা নির্বাচন অফিসার মো. রোকনুজ্জামান, মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মহেশপুর পৌরসভা রিটার্নিং অফিসার শাশ্বতী শীল।

আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি যশোর পৌরসভার ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তুগত ৯ ফেব্রুয়ারি উচ্চ আদালতের এক আদেশে ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়ে যায়। পরবর্তীতে মামলা জটিলতা কাটলেও নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। তাই পূর্বনির্ধারিত তারিখে ভোটগ্রহণ হচ্ছে না। নির্বাচন কমিশন ভোটগ্রহণের পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করবে।