শেয়ারবাজারে টানা ধস বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল দেশের শেয়ারবাজারে বড় ধস হয়েছে। এর মাধ্যমে টানা দুই কার্যদিবস ধসের মধ্যে থাকল শেয়ারবাজার। এভাবে টানা ধসের মুখে পড়ে আতঙ্কে রয়েছে বিনিয়োগকারীরা। গতকাল শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই বিক্রির চাপ দেখা দেয়ায় সূচকের নেতিবাচক প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিক্রির এই চাপ বাড়তে থাকায় সূচকের পতনের মাত্রা বাড়তে থাকে। লেনদেন শেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচকের বড় পতন হয়। সেই সঙ্গে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা বাজার মূলধন হারিয়েছে ডিএসই।

গতকাল অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমায় দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবস শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৭ কোটি টাকা। এ হিসাবে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ৪৯৭ কোটি টাকা। এর মাধ্যমে টানা দুই দিনের ধসে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১৩ হাজার ৯১৪ কোটি টাকা। বাজার মূলধন বাড়া বা কমার অর্থ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম সম্মিলিতভাবে ওই পরিমাণ বেড়েছে বা কমেছে। গতকাল বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমায় প্রথম ছয় মিনিটের লেনদেনেই ডিএসইর প্রধান সূচক ২৪ পয়েন্ট কমে যায়। সময়ের সঙ্গে সূচকের পতন প্রবণতা বাড়ে। ফলে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৮৪ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩৪৯ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর মাধ্যমে দু’দিনেই ডিএসইর প্রধান সূচক কমল ১৬৫ পয়েন্ট।

এছাড়া গতকাল প্রধান মূল্য সূচকের পাশাপাশি বড় পতন হয়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচকের। আগের দিনের তুলনায় এই সূচকটি ৩৯ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ২১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া মাত্র ৩১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৩৯টির। আর ৭৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

এদিন বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হওয়ায় পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬১৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৬৮৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৬৮ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৮৪ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা রবির ৩৫ কোটি ৭০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৮ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, লাফার্জহোলসিম, রহিম ফুডস, সামিট পাওয়ার, জিবিবি পাওয়ার, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো এবং ওয়ালটন।

অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই কমেছে ২৬৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ২৮ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৩১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬৭টির এবং ৪৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ২৩৯টির বা ৬৮.৬৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে আনলিমা ইয়ার্নের। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৬ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪১.৪০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪.৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে আনলিমা ইয়ার্ন ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আজিজ পাইপসের ৯.৯২ শতাংশ, বিকন ফার্মার ৯.৩৪ শতাংশ, এমারেল্ড অয়েলের ৯.২৪ শতাংশ, সাভার রিফ্রাক্টরিজের ৮.৯৬ শতাংশ, রহিমা ফুডের ৮.৩৬ শতাংশ, বিডি থাইয়ের ৮.৩৩ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ৭.৯১ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ৭.৭৪ শতাংশ এবং আলহাজ টেক্সটাইলের শেয়ার দর ৭.৫৭ শতাংশ কমেছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ৩১টির বা ৮.৯১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৩.৪০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪৭.৬০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪.২০ টাকা বা ৯.৬৭ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৭.৫২ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৩.৯২ শতাংশ, স্কয়ার টেক্সটাইলের ২.৭৬ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ২.৭১ শতাংশ, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ২.৬১ শতাংশ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ২.২৬ শতাংশ, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ১.৮৬ শতাংশ, জাহিনটেক্সের ১.৭৮ শতাংশ এবং নিটল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১.৭৩ শতাংশ বেড়েছে।

সোমবার, ২২ মার্চ ২০২১ , ৮ চৈত্র ১৪২৭ ৭ শাবান ১৪৪২

শেয়ারবাজারে টানা ধস বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

image

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল দেশের শেয়ারবাজারে বড় ধস হয়েছে। এর মাধ্যমে টানা দুই কার্যদিবস ধসের মধ্যে থাকল শেয়ারবাজার। এভাবে টানা ধসের মুখে পড়ে আতঙ্কে রয়েছে বিনিয়োগকারীরা। গতকাল শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই বিক্রির চাপ দেখা দেয়ায় সূচকের নেতিবাচক প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিক্রির এই চাপ বাড়তে থাকায় সূচকের পতনের মাত্রা বাড়তে থাকে। লেনদেন শেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচকের বড় পতন হয়। সেই সঙ্গে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা বাজার মূলধন হারিয়েছে ডিএসই।

গতকাল অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমায় দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবস শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৭২ হাজার ৯৭ কোটি টাকা। এ হিসাবে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ৪৯৭ কোটি টাকা। এর মাধ্যমে টানা দুই দিনের ধসে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১৩ হাজার ৯১৪ কোটি টাকা। বাজার মূলধন বাড়া বা কমার অর্থ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম সম্মিলিতভাবে ওই পরিমাণ বেড়েছে বা কমেছে। গতকাল বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমায় প্রথম ছয় মিনিটের লেনদেনেই ডিএসইর প্রধান সূচক ২৪ পয়েন্ট কমে যায়। সময়ের সঙ্গে সূচকের পতন প্রবণতা বাড়ে। ফলে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৮৪ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৩৪৯ পয়েন্টে নেমে গেছে। এর মাধ্যমে দু’দিনেই ডিএসইর প্রধান সূচক কমল ১৬৫ পয়েন্ট।

এছাড়া গতকাল প্রধান মূল্য সূচকের পাশাপাশি বড় পতন হয়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচকের। আগের দিনের তুলনায় এই সূচকটি ৩৯ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৩৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসইর শরিয়াহ্ সূচক ২১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া মাত্র ৩১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৩৯টির। আর ৭৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

এদিন বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতন হওয়ায় পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৬১৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৬৮৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৬৮ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৮৪ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা রবির ৩৫ কোটি ৭০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৮ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, লাফার্জহোলসিম, রহিম ফুডস, সামিট পাওয়ার, জিবিবি পাওয়ার, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো এবং ওয়ালটন।

অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই কমেছে ২৬৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ২৮ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৩১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৬৭টির এবং ৪৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ২৩৯টির বা ৬৮.৬৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে আনলিমা ইয়ার্নের। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৬ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪১.৪০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪.৬০ টাকা বা ১০ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে আনলিমা ইয়ার্ন ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আজিজ পাইপসের ৯.৯২ শতাংশ, বিকন ফার্মার ৯.৩৪ শতাংশ, এমারেল্ড অয়েলের ৯.২৪ শতাংশ, সাভার রিফ্রাক্টরিজের ৮.৯৬ শতাংশ, রহিমা ফুডের ৮.৩৬ শতাংশ, বিডি থাইয়ের ৮.৩৩ শতাংশ, ফাইন ফুডসের ৭.৯১ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের ৭.৭৪ শতাংশ এবং আলহাজ টেক্সটাইলের শেয়ার দর ৭.৫৭ শতাংশ কমেছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ৩১টির বা ৮.৯১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৩.৪০ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪৭.৬০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪.২০ টাকা বা ৯.৬৭ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৭.৫২ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৩.৯২ শতাংশ, স্কয়ার টেক্সটাইলের ২.৭৬ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ২.৭১ শতাংশ, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ২.৬১ শতাংশ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ২.২৬ শতাংশ, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ১.৮৬ শতাংশ, জাহিনটেক্সের ১.৭৮ শতাংশ এবং নিটল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১.৭৩ শতাংশ বেড়েছে।