যানবাহনের শব্দদূষণে অতিষ্ঠ দুর্গাপুরবাসী

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পৌরশহরে দিবা-রাত্র হাজার হাজার ভারি ট্রাক,লড়ি, ড্রাম গাড়ি চলাচল করে থাকায় শব্দ দুষণে সব বয়সী মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে বয়স্ক ও শিশুদের শারিরিক ও মানসিক ব্যাপক ক্ষতি সাধন হচ্ছে। এ গুলো দেখার কেউ নেই। প্রশাসন বলছে শুধু আইন প্রয়োগ করে শব্দ দূষণ বন্ধ করা যাবেনা। এর জন্য জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। রাজনৈতিক, নেতৃবৃন্দ ও সুধীমহলসহ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। একজন পথচারী যত্রতত্র রাস্তা পারপারের জন্য চালক হর্ণ বাজাতে বাধ্য হন। আবার কোন চালক অযথাই হর্ণ বাজাতে থাকে। এতে হর্ণ বাজানোর কারণে শারীরিক ও মানসিক যে ক্ষতি হয় তা বুঝতে হবে। এজন্য জনসচেতনতা তৈরি করতে সর্বপ্রথম প্রয়োজন। শব্দ দূষণে এমন একটা ব্যাধি এর কারণে মানুষকে চিরতরে বধির করে দিতে পারে। স্থানীয় পর্যবেক্ষকমহল মনে করছেন অযথা হর্ণ বাজানো পরিহার করা।

বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১ , ৩ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ১২ রবিউস সানি ১৪৪৩

যানবাহনের শব্দদূষণে অতিষ্ঠ দুর্গাপুরবাসী

প্রতিনিধি, দুর্গাপুর (নেত্রকোনা)

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পৌরশহরে দিবা-রাত্র হাজার হাজার ভারি ট্রাক,লড়ি, ড্রাম গাড়ি চলাচল করে থাকায় শব্দ দুষণে সব বয়সী মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে বয়স্ক ও শিশুদের শারিরিক ও মানসিক ব্যাপক ক্ষতি সাধন হচ্ছে। এ গুলো দেখার কেউ নেই। প্রশাসন বলছে শুধু আইন প্রয়োগ করে শব্দ দূষণ বন্ধ করা যাবেনা। এর জন্য জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। রাজনৈতিক, নেতৃবৃন্দ ও সুধীমহলসহ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। একজন পথচারী যত্রতত্র রাস্তা পারপারের জন্য চালক হর্ণ বাজাতে বাধ্য হন। আবার কোন চালক অযথাই হর্ণ বাজাতে থাকে। এতে হর্ণ বাজানোর কারণে শারীরিক ও মানসিক যে ক্ষতি হয় তা বুঝতে হবে। এজন্য জনসচেতনতা তৈরি করতে সর্বপ্রথম প্রয়োজন। শব্দ দূষণে এমন একটা ব্যাধি এর কারণে মানুষকে চিরতরে বধির করে দিতে পারে। স্থানীয় পর্যবেক্ষকমহল মনে করছেন অযথা হর্ণ বাজানো পরিহার করা।