সাড়া ফেলেছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৪

সারাদেশে সাড়া ফেলেছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৪। এর আওতায় ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঝড়ো অফারে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিশ্চিত ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন ক্রেতারা। রয়েছে কোটি কোটি টাকার পণ্য ফ্রি। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ইতোমধ্যেই তিন জন ক্রেতা ১০ লাখ টাকা করে পেয়েছেন। আর ১ লাখ টাকা করে পেয়েছেন আরও ১০ জন ক্রেতা। পাশাপাশি ওয়ালটন ফ্রিজসহ টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ব্লেন্ডার, গ্যাস স্টোভ, রাইস কুকার ও ফ্যান কিনে ৭৫ হাজারের বেশি বিভিন্ন পণ্য ফ্রি পেয়েছেন ক্রেতারা।

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা করে পাওয়া সৌভাগ্যবান তিন ক্রেতা হলেন ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার দাসবাড়ি গ্রামের মাদ্রাসা শিক্ষক আবুল হাসিম, নাটোরের কাফুরিয়া ইউনিয়নের বিরাহিমপুর জামে মসজিদের ইমাম মো. আবদুর রাজ্জাক এবং সিংড়ার ছোটকুঁড়ি উত্তরপাড়ার কৃষক জুয়েল রানা। এর মধ্যে আবুল হাসিম ও আবদুর রাজ্জাকের কাছে ১০ লাখ টাকার চেক ইতোমধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। জুয়েল রানাসহ অন্যদের টাকাও খুব শীঘ্রই বুঝিয়ে দেয়া হবে।

গত সোমবার ফুলবাড়িয়া উপজেলার দেওখোলা বাজারে ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘মেসার্স মমতাজ ইলেকট্রনিক্সে’ আনুষ্ঠানিকভাবে আবুল হাসিমের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান। সে সময় উপস্থিত ছিলেন দেওখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্জ্ব তাজুল ইসলাম বাবলু, ফুলবাড়িয়া থানার ওসি মোল্লা জাকির হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ হারুন এবং দেওখোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সেকান্দার আলী।

এর আগে ৯ এপ্রিল কানাইখালি ওয়ালটন প্লাজায় পৃথক একটি অনুষ্ঠানে আবদুর রাজ্জাকের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ এবং আমিন খান।

নাটোর জেলা প্রশাসক বলেন, দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিদেশে পণ্য রপ্তানি করে সারাবিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে ওয়ালটন। জনসাধারণের উচিত দেশে তৈরি পণ্য কেনা ও ব্যবহার করা। এভাবে আমাদের সবার মিলিত প্রচেষ্টাতেই একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান বিশ্বজুড়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।

আমিন খান বলেন, একটা পণ্য কিনে একজন ক্রেতা ১০ লাখ টাকা পেতে পারেন এমনটা আগে কল্পনাও করা যেত না। একমাত্র ওয়ালটনই ক্রেতাদের এমন সুবিধা দিচ্ছে। দেশকে যারা ভালোবাসেন তারা অবশ্যই দেশে উৎপাদিত পণ্য কিনবেন এমনটাই প্রত্যাশা।

আবদুর রাজ্জাক বলেন, পণ্য কেনায় ক্রেতাদের জন্য দেয়া ওয়ালটনের এসব সুবিধার কথা আগে কিছুই জানতাম না। গ্রামের প্রায় সব ঘরেই ওয়ালটনের ফ্রিজ। তাদের পরামর্শে ডিজাইন ভালো লাগায় এবং কিস্তি সুবিধা থাকায় ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনি।

শুক্রবার, ২২ এপ্রিল ২০২২ , ০৯ বৈশাখ ১৪২৮ ২০ রমাদ্বান ১৪৪৩

সাড়া ফেলেছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৪

image

সারাদেশে সাড়া ফেলেছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৪। এর আওতায় ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঝড়ো অফারে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিশ্চিত ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন ক্রেতারা। রয়েছে কোটি কোটি টাকার পণ্য ফ্রি। ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ইতোমধ্যেই তিন জন ক্রেতা ১০ লাখ টাকা করে পেয়েছেন। আর ১ লাখ টাকা করে পেয়েছেন আরও ১০ জন ক্রেতা। পাশাপাশি ওয়ালটন ফ্রিজসহ টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ব্লেন্ডার, গ্যাস স্টোভ, রাইস কুকার ও ফ্যান কিনে ৭৫ হাজারের বেশি বিভিন্ন পণ্য ফ্রি পেয়েছেন ক্রেতারা।

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা করে পাওয়া সৌভাগ্যবান তিন ক্রেতা হলেন ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার দাসবাড়ি গ্রামের মাদ্রাসা শিক্ষক আবুল হাসিম, নাটোরের কাফুরিয়া ইউনিয়নের বিরাহিমপুর জামে মসজিদের ইমাম মো. আবদুর রাজ্জাক এবং সিংড়ার ছোটকুঁড়ি উত্তরপাড়ার কৃষক জুয়েল রানা। এর মধ্যে আবুল হাসিম ও আবদুর রাজ্জাকের কাছে ১০ লাখ টাকার চেক ইতোমধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। জুয়েল রানাসহ অন্যদের টাকাও খুব শীঘ্রই বুঝিয়ে দেয়া হবে।

গত সোমবার ফুলবাড়িয়া উপজেলার দেওখোলা বাজারে ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘মেসার্স মমতাজ ইলেকট্রনিক্সে’ আনুষ্ঠানিকভাবে আবুল হাসিমের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান। সে সময় উপস্থিত ছিলেন দেওখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্জ্ব তাজুল ইসলাম বাবলু, ফুলবাড়িয়া থানার ওসি মোল্লা জাকির হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ হারুন এবং দেওখোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সেকান্দার আলী।

এর আগে ৯ এপ্রিল কানাইখালি ওয়ালটন প্লাজায় পৃথক একটি অনুষ্ঠানে আবদুর রাজ্জাকের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ এবং আমিন খান।

নাটোর জেলা প্রশাসক বলেন, দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিদেশে পণ্য রপ্তানি করে সারাবিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছে ওয়ালটন। জনসাধারণের উচিত দেশে তৈরি পণ্য কেনা ও ব্যবহার করা। এভাবে আমাদের সবার মিলিত প্রচেষ্টাতেই একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান বিশ্বজুড়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।

আমিন খান বলেন, একটা পণ্য কিনে একজন ক্রেতা ১০ লাখ টাকা পেতে পারেন এমনটা আগে কল্পনাও করা যেত না। একমাত্র ওয়ালটনই ক্রেতাদের এমন সুবিধা দিচ্ছে। দেশকে যারা ভালোবাসেন তারা অবশ্যই দেশে উৎপাদিত পণ্য কিনবেন এমনটাই প্রত্যাশা।

আবদুর রাজ্জাক বলেন, পণ্য কেনায় ক্রেতাদের জন্য দেয়া ওয়ালটনের এসব সুবিধার কথা আগে কিছুই জানতাম না। গ্রামের প্রায় সব ঘরেই ওয়ালটনের ফ্রিজ। তাদের পরামর্শে ডিজাইন ভালো লাগায় এবং কিস্তি সুবিধা থাকায় ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনি।