বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের শিল্প কলকারখানাগুলোকে নিরাপদ ও কর্মবান্ধব করা হয়েছে। শ্রমিকরা এখন নিরাপদ পরিবেশে কাজ করছে। দেশের শ্রম আইন সংশোধন করে সময়োপযোগী করা হয়েছে। শ্রমিকদের উপযুক্ত মজুরি নিশ্চিত করা হয়েছে। বিশে^র মানুষ বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করছে। বাংলাদেশের উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী ২০৩০ সালের আগেই আমরা এসডিজি অর্জন করে ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হতে পারবো।
বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল ঢাকায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর আয়োজিত জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস উদযাপন এবং কর্মক্ষেত্রে পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটিবিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘নিশ্চিত করি শোভন কর্মপরিবেশ, সমৃদ্ধ হবে বাংলাদেশ’।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেন, ‘২০১৩ সালে নীতিমালা তৈরি করে কারখানার শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগে কোভিড-১৯ এর কারণে কারখানার শ্রমিকরা তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হননি। শ্রমিকদের শতকরোনা ভ্যাকসিন দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। শ্রমিকদের ডিজিটাল ডাটা বেজ তৈরির কাজ চলছে। এতে শ্রমিকদের শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা হবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য আমাদের তৈরি হতে হবে এবং শ্রমিকদের যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।
টেকসই উন্নয়নের জন্য আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ‘রুপকল্প-২০৪১’ বাস্তবায়নে আমাদের দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।’
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহসানে এলাহীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি আরদাশীর কবীর, বিকেএমইয়ের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট মো. হাতেম, বিজিএমইয়ের প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান, জাতীয় শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট নুর কুতুব আলম মান্নান এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মাহমুদ চৌধুরী।
শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল ২০২২ , ১৬ বৈশাখ ১৪২৮ ২৭ রমাদ্বান ১৪৪৩
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের শিল্প কলকারখানাগুলোকে নিরাপদ ও কর্মবান্ধব করা হয়েছে। শ্রমিকরা এখন নিরাপদ পরিবেশে কাজ করছে। দেশের শ্রম আইন সংশোধন করে সময়োপযোগী করা হয়েছে। শ্রমিকদের উপযুক্ত মজুরি নিশ্চিত করা হয়েছে। বিশে^র মানুষ বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করছে। বাংলাদেশের উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী ২০৩০ সালের আগেই আমরা এসডিজি অর্জন করে ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হতে পারবো।
বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল ঢাকায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর আয়োজিত জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস উদযাপন এবং কর্মক্ষেত্রে পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটিবিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘নিশ্চিত করি শোভন কর্মপরিবেশ, সমৃদ্ধ হবে বাংলাদেশ’।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেন, ‘২০১৩ সালে নীতিমালা তৈরি করে কারখানার শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগে কোভিড-১৯ এর কারণে কারখানার শ্রমিকরা তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হননি। শ্রমিকদের শতকরোনা ভ্যাকসিন দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। শ্রমিকদের ডিজিটাল ডাটা বেজ তৈরির কাজ চলছে। এতে শ্রমিকদের শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা হবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য আমাদের তৈরি হতে হবে এবং শ্রমিকদের যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।
টেকসই উন্নয়নের জন্য আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ‘রুপকল্প-২০৪১’ বাস্তবায়নে আমাদের দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।’
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহসানে এলাহীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি আরদাশীর কবীর, বিকেএমইয়ের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট মো. হাতেম, বিজিএমইয়ের প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান, জাতীয় শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট নুর কুতুব আলম মান্নান এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মাহমুদ চৌধুরী।