বিশ্বজুড়ে করোনা

মৃত্যু দেড় লাখ ও আক্রান্ত সাড়ে ২২ লাখ ছাড়িয়েছে

বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতী করোনায় মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে আরও ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে প্রাণহানির সংখ্যা দেড় লাখ ছাড়িয়েছে। চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া এ ভাইরাস বিশ্বের প্রায় ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯শ’ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।

বিশ্বের ২১০টি দেশ এবং অঞ্চলের ছড়িয়ে পড়া মহামারী এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে সাড়ে ২২ লাখ ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ সময় গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় গবেষণাভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, বিশ্বে ২২ লাখ ৬৫ হাজার ২৯১ জন মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩২৫ জন মানুষ চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন। চিকিৎসাধীনদের মধ্যে অর্ধ লাখেরও বেশি রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।

গত ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান থেকে ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। গত ১১ এপ্রিলের পর জ্যামিতিক হারেই বাড়তে থাকে মৃত এবং আক্রান্তের সংখ্যা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সেটা বেড়ে দেড় লাখ ছাড়িয়ে গেলো।

চীন ১১ জানুয়ারি করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর তথ্য ঘোষণা দেয়। প্রথম মৃত্যুর পর ৫০ হাজার ছাড়াতে সময় লেগেছে ৮৩ দিন। এর পরের ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় মাত্র আট দিনে। আর এর সাত দিনের মাথায় মৃত্যুর সংখ্যা দেড় লাখ ছাড়িয়ে গেছে। সেই হিসাবে মাত্র ১৫ দিনে পৃথিবীতে ১ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলো।

করোনায় সবচেয়ে বিধ্বস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। আক্রান্তের ধারেকাছে নেই কেউ। মৃত্যুর দিক থেকেও সবার শীর্ষে রয়েছে দেশটি। দেশটিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ওয়ার্ল্ডোমিটারের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লাখ ১০ হাজার ২৭২ জন। মারা গেছে ৩৭ হাজার ১৭৫ জন মানুষ। ১৬ এপ্রিল এক দিনেই মৃত্যু হয়েছে সাড়ে চার হাজারের বেশি মানুষের। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও আড়াই হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছে। একই সময়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৩২ হাজার।

যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্য। এই স্টেটে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৩ হাজার ৭শ’ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৪ হাজার ৮ জনের বেশি। এছাড়া নিউজার্সিতে আক্রান্ত পৌনে এক লাখ ছাড়িয়েছে। সাড়ে ৩ হাজারের অধিক।

আক্রান্তের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে স্পেন। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা দুই লাখের কাছাকাছি। ওয়ার্ল্ডোমিটারের সবশেষ তথ্যমতে, ইউরোপের এ দেশটিতে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯শ’ জন আক্রান্ত হয়েছে। মৃতের সংখায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে দেশটি। আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়িয়েছে। চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছে প্রায় পৌনে এক লাখ রোগী।

স্পেনের পরেই তৃতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক আক্রান্তের দেশ ইতালি। ইউরোপের এ দেশটিতে করোনায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে প্রায় পৌনে দুই লাখ। কিন্তু মৃতের সংখ্যায় দেশটি দ্বিতীয় স্থানে থাকা দেশটিতে প্রায় ২৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

এছাড়া আক্রান্ত ও মৃত্যুতে চতুর্থ স্থানে থাকা ফ্রান্সে এ পর্যন্ত প্রায় দেড় লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। সেখানে মারা গেছে সাড়ে ১৮ হাজারের বেশি মানুষ। জার্মানিতে আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৪১ হাজার ৪শ’ জন। মৃত্যু ৪ হাজার ৩শ’। যুক্তরাজ্যেও মৃত্যুর মিছিল অব্যাহত রয়েছে। দেশটিতে মোট মৃতের সংখ্যা ১৪ হাজার ৫৭৬ জন। আক্রান্ত ১ লাখ ৮ হাজার ৬৯২ জন। ইরানে আক্রান্ত ৭৯ হাজার ৪৯৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪ ৫৫৮ জনের। বেলজিয়ামে মৃত্যু ৫ হাজার ১৬৩ জনের। নেদারল্যান্ডসে মৃত্যু ঘটেছে ৩৪৫৯ জনের।

এদিকে করোনার উৎপত্তিস্থল চীনে হঠাৎ মৃত্যুর সংখা বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে প্রায় ১ হাজার ৩শ’ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নতুন ৩শ’ জনেরও বেশি আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশটিতে মোট ৮২ হাজার ৬৯২ জন আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ৪ হাজার ৬৩২ জন।

চীনের পর এশিয়া মহাদেশের মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরানে সবচেয়ে বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৮৬৮ আর মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৩১ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৫৬ হাজার।

চীনের প্রতিবেশী দেশ জাপানে এদিন পর্যন্ত ৯ হাজার ৭৮৭ জন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৯০ জন। চীনের আরেক প্রতিবেশী দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় এদিন পর্যন্ত ১০ হাজার ৬৫৩ জন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২৩২ জন। সুস্থ হয়েছেন প্রায় ৮ হাজার মানুষ।

বাংলাদেশে গতকাল পর্যন্ত ২ হাজার ১৪৪ জনের করোনা শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। এরমধ্য ৮৪ মৃত্যুবরণ করেছেন। সুস্থ হয়েছেন ৫৮ জন। প্রতিবেশী দেশ ভারতে এদিন পর্যন্ত ১৪ হাজার ৪২৫ জন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ৪৮৮ জন। পাকিস্তানে এদিন পর্যন্ত ৭ হাজার ৪৮১ জন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৪৩ জন।

image
আরও খবর
সারাদেশে দু’শতাধিক ডাক্তার নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত
পাঁচ কোটি লোক খাদ্য সহায়তার আওতায় আসবে প্রধানমন্ত্রী
করোনার নতুন কেন্দ্র হতে পারে আফ্রিকা
যেসব দেশ যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করলো সংক্রমণ
২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ৯ মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ৩০৬
লকডাউন না মেনে লাখো মানুষের ঢল
ঈদের নামাজও বাসায় সৌদির গ্র্যান্ড মুফতি
লকডাউন না মানলে ছয় মাসের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা জরিমানা
ছুটি আরও বাড়তে পারে
কৃষক বাঁচাতে কৃষিপণ্যের বাজারজাত নিশ্চিত করতে হবে : দেবপ্রিয়
পুলিশের ৬৫ সদস্য করোনায় আক্রান্ত
দশ মিনিটে করোনা শনাক্ত
নারায়ণগঞ্জে নেই করোনা পরীক্ষাগার
লকডাউন পুরোপুরি কার্যকর হচ্ছে না কেন?
ঈদের আগে খুলছে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

রবিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২০ , ৬ বৈশাখ ১৪২৭, ২৪ শাবান ১৪৪১

বিশ্বজুড়ে করোনা

মৃত্যু দেড় লাখ ও আক্রান্ত সাড়ে ২২ লাখ ছাড়িয়েছে

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

image

বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতী করোনায় মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে আরও ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে প্রাণহানির সংখ্যা দেড় লাখ ছাড়িয়েছে। চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া এ ভাইরাস বিশ্বের প্রায় ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯শ’ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।

বিশ্বের ২১০টি দেশ এবং অঞ্চলের ছড়িয়ে পড়া মহামারী এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে সাড়ে ২২ লাখ ছাড়িয়েছে। বাংলাদেশ সময় গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় গবেষণাভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, বিশ্বে ২২ লাখ ৬৫ হাজার ২৯১ জন মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩২৫ জন মানুষ চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন। চিকিৎসাধীনদের মধ্যে অর্ধ লাখেরও বেশি রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।

গত ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান থেকে ছড়িয়ে পড়ে করোনাভাইরাস। গত ১১ এপ্রিলের পর জ্যামিতিক হারেই বাড়তে থাকে মৃত এবং আক্রান্তের সংখ্যা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সেটা বেড়ে দেড় লাখ ছাড়িয়ে গেলো।

চীন ১১ জানুয়ারি করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর তথ্য ঘোষণা দেয়। প্রথম মৃত্যুর পর ৫০ হাজার ছাড়াতে সময় লেগেছে ৮৩ দিন। এর পরের ৫০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় মাত্র আট দিনে। আর এর সাত দিনের মাথায় মৃত্যুর সংখ্যা দেড় লাখ ছাড়িয়ে গেছে। সেই হিসাবে মাত্র ১৫ দিনে পৃথিবীতে ১ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলো।

করোনায় সবচেয়ে বিধ্বস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। আক্রান্তের ধারেকাছে নেই কেউ। মৃত্যুর দিক থেকেও সবার শীর্ষে রয়েছে দেশটি। দেশটিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ওয়ার্ল্ডোমিটারের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লাখ ১০ হাজার ২৭২ জন। মারা গেছে ৩৭ হাজার ১৭৫ জন মানুষ। ১৬ এপ্রিল এক দিনেই মৃত্যু হয়েছে সাড়ে চার হাজারের বেশি মানুষের। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও আড়াই হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছে। একই সময়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৩২ হাজার।

যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্য। এই স্টেটে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৩ হাজার ৭শ’ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৪ হাজার ৮ জনের বেশি। এছাড়া নিউজার্সিতে আক্রান্ত পৌনে এক লাখ ছাড়িয়েছে। সাড়ে ৩ হাজারের অধিক।

আক্রান্তের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে স্পেন। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা দুই লাখের কাছাকাছি। ওয়ার্ল্ডোমিটারের সবশেষ তথ্যমতে, ইউরোপের এ দেশটিতে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯শ’ জন আক্রান্ত হয়েছে। মৃতের সংখায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে দেশটি। আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ২০ হাজার ছাড়িয়েছে। চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছে প্রায় পৌনে এক লাখ রোগী।

স্পেনের পরেই তৃতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক আক্রান্তের দেশ ইতালি। ইউরোপের এ দেশটিতে করোনায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে প্রায় পৌনে দুই লাখ। কিন্তু মৃতের সংখ্যায় দেশটি দ্বিতীয় স্থানে থাকা দেশটিতে প্রায় ২৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

এছাড়া আক্রান্ত ও মৃত্যুতে চতুর্থ স্থানে থাকা ফ্রান্সে এ পর্যন্ত প্রায় দেড় লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। সেখানে মারা গেছে সাড়ে ১৮ হাজারের বেশি মানুষ। জার্মানিতে আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৪১ হাজার ৪শ’ জন। মৃত্যু ৪ হাজার ৩শ’। যুক্তরাজ্যেও মৃত্যুর মিছিল অব্যাহত রয়েছে। দেশটিতে মোট মৃতের সংখ্যা ১৪ হাজার ৫৭৬ জন। আক্রান্ত ১ লাখ ৮ হাজার ৬৯২ জন। ইরানে আক্রান্ত ৭৯ হাজার ৪৯৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪ ৫৫৮ জনের। বেলজিয়ামে মৃত্যু ৫ হাজার ১৬৩ জনের। নেদারল্যান্ডসে মৃত্যু ঘটেছে ৩৪৫৯ জনের।

এদিকে করোনার উৎপত্তিস্থল চীনে হঠাৎ মৃত্যুর সংখা বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে প্রায় ১ হাজার ৩শ’ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নতুন ৩শ’ জনেরও বেশি আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশটিতে মোট ৮২ হাজার ৬৯২ জন আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ৪ হাজার ৬৩২ জন।

চীনের পর এশিয়া মহাদেশের মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরানে সবচেয়ে বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৮৬৮ আর মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৩১ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৫৬ হাজার।

চীনের প্রতিবেশী দেশ জাপানে এদিন পর্যন্ত ৯ হাজার ৭৮৭ জন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৯০ জন। চীনের আরেক প্রতিবেশী দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় এদিন পর্যন্ত ১০ হাজার ৬৫৩ জন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২৩২ জন। সুস্থ হয়েছেন প্রায় ৮ হাজার মানুষ।

বাংলাদেশে গতকাল পর্যন্ত ২ হাজার ১৪৪ জনের করোনা শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। এরমধ্য ৮৪ মৃত্যুবরণ করেছেন। সুস্থ হয়েছেন ৫৮ জন। প্রতিবেশী দেশ ভারতে এদিন পর্যন্ত ১৪ হাজার ৪২৫ জন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ৪৮৮ জন। পাকিস্তানে এদিন পর্যন্ত ৭ হাজার ৪৮১ জন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৪৩ জন।