রাস্তার মোড়ে গাড়ি দাঁড়ালেই জরিমানা

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, রাজধানীর রাস্তা যানজটমুক্ত ও যান চলাচলে শৃঙ্খলা আনতে মোড়সমূহে গাড়ি দাঁড়ানো ও যাত্রী ওঠা-নামা বন্ধ করতে হবে। আগামী এক মাসের মধ্যে পরিকল্পনা করে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। বিশৃঙ্খলার সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে না আসতে পারলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকেও এর কুফল ভোগ করতে হবে।

গতকাল ডিএমপি সদরদফতরে অনুষ্ঠিত ট্রাফিক বিভাগের রুজুকৃত মামলা, রেকারিং, জরিমানা ইত্যাদি সংক্রান্ত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) ড. এএফএম মাসুম রব্বানী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) কৃষ্ণ পদ রায়, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) একেএম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. আবদুর রাজ্জাকসহ ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বেরিবাধ এলাকার যানজট নিরসনে করণীয় সম্পর্কে ডিএমপি কমিশনার বলেন, সিটি করপোরেশনের সঙ্গে আলোচনা করে বেরিবাঁধসমূহ যানজটমুক্ত রাখার লক্ষ্যে সেখান থেকে বালু ও অন্যান্য সামগ্রী সরিয়ে ফেলতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ও শৃঙ্খলা সংক্রান্ত ট্রাফিক মামলা বৃদ্ধি করে চালকদের নিয়মের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। ডিএমপি প্রধান বলেন, অনেক গাড়ি ট্রাফিক পুলিশের দেয়া সিগন্যাল অমান্য করে থাকে। সিগন্যাল অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। ফিটনেসবিহীন গাড়ি ও রাস্তায় অচল গাড়িসমূহ রেকারিং করে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার নির্দেশ দেন তিনি।

বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ , ১৫ পৌষ ১৪২৭, ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

রাস্তার মোড়ে গাড়ি দাঁড়ালেই জরিমানা

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, রাজধানীর রাস্তা যানজটমুক্ত ও যান চলাচলে শৃঙ্খলা আনতে মোড়সমূহে গাড়ি দাঁড়ানো ও যাত্রী ওঠা-নামা বন্ধ করতে হবে। আগামী এক মাসের মধ্যে পরিকল্পনা করে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। বিশৃঙ্খলার সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে না আসতে পারলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকেও এর কুফল ভোগ করতে হবে।

গতকাল ডিএমপি সদরদফতরে অনুষ্ঠিত ট্রাফিক বিভাগের রুজুকৃত মামলা, রেকারিং, জরিমানা ইত্যাদি সংক্রান্ত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) ড. এএফএম মাসুম রব্বানী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) কৃষ্ণ পদ রায়, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) একেএম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. আবদুর রাজ্জাকসহ ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বেরিবাধ এলাকার যানজট নিরসনে করণীয় সম্পর্কে ডিএমপি কমিশনার বলেন, সিটি করপোরেশনের সঙ্গে আলোচনা করে বেরিবাঁধসমূহ যানজটমুক্ত রাখার লক্ষ্যে সেখান থেকে বালু ও অন্যান্য সামগ্রী সরিয়ে ফেলতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ও শৃঙ্খলা সংক্রান্ত ট্রাফিক মামলা বৃদ্ধি করে চালকদের নিয়মের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। ডিএমপি প্রধান বলেন, অনেক গাড়ি ট্রাফিক পুলিশের দেয়া সিগন্যাল অমান্য করে থাকে। সিগন্যাল অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। ফিটনেসবিহীন গাড়ি ও রাস্তায় অচল গাড়িসমূহ রেকারিং করে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার নির্দেশ দেন তিনি।