যুবলীগ দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের ঘনিষ্ট ব্যবসায়ী মো. সাহেদুল হক, অন্যতম সহযোগী জাকির হোসেন ও তার স্ত্রী মোসা. সোমাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে ৩৭ কোটি টাকার বেশি অবৈধ সম্পদ অর্জনের পৃথক অভিযোগে চার্যশিট দিচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের কমিশনের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। এরমধ্যে ব্যবসায়ী সাহেদুলের বিরুদ্ধে প্রায় প্রায় ৩৩ কোটি টাকা এবং জাকির দম্পতির বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আনা হয়েছে চার্জশিটে। যেকোন দিন আদালতে চার্জশিট দাখিল করবেন মামলা দুটির তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
দুদকের পরিচালক (মিডিয়া) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য জানানা, যুবলীগ দক্ষিনের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের ঘনিষ্টজন হিসেবে পরিচিত ব্যবসায়ী মো. সাহেদুল হকের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর ক্যাসিনো ব্যবসা চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজিসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ১৩ কোটি ৬৫ লাখ ৪০ হাজার ৯৩২ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করার অভিযোগে মামলা করে দুদক। মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশিদকে নিয়োগ দেয়া হয়। তদন্তকালে দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা জানতে পারেন, অবৈধভাবে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ক্যাসিনো ব্যবসাসহ বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থেকে ব্যবসায়ী মো. সাহেদুল হক জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতীপূর্ণ ৩২ কোটি ৬১ লাখ ৬১ হাজার ৩৩৪ টকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন এবং নিজের ভোগ দখলে রেখে দুদক আইনের ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেন। এ কারণে তার বিরুদ্ধে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করা হলে কমিশন তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দেন।
বৃহস্পতিবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২১ , ২৩ পৌষ ১৪২৭, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
যুবলীগ দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের ঘনিষ্ট ব্যবসায়ী মো. সাহেদুল হক, অন্যতম সহযোগী জাকির হোসেন ও তার স্ত্রী মোসা. সোমাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে ৩৭ কোটি টাকার বেশি অবৈধ সম্পদ অর্জনের পৃথক অভিযোগে চার্যশিট দিচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের কমিশনের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। এরমধ্যে ব্যবসায়ী সাহেদুলের বিরুদ্ধে প্রায় প্রায় ৩৩ কোটি টাকা এবং জাকির দম্পতির বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আনা হয়েছে চার্জশিটে। যেকোন দিন আদালতে চার্জশিট দাখিল করবেন মামলা দুটির তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
দুদকের পরিচালক (মিডিয়া) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য জানানা, যুবলীগ দক্ষিনের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের ঘনিষ্টজন হিসেবে পরিচিত ব্যবসায়ী মো. সাহেদুল হকের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর ক্যাসিনো ব্যবসা চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজিসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ১৩ কোটি ৬৫ লাখ ৪০ হাজার ৯৩২ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করার অভিযোগে মামলা করে দুদক। মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশিদকে নিয়োগ দেয়া হয়। তদন্তকালে দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা জানতে পারেন, অবৈধভাবে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ক্যাসিনো ব্যবসাসহ বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থেকে ব্যবসায়ী মো. সাহেদুল হক জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতীপূর্ণ ৩২ কোটি ৬১ লাখ ৬১ হাজার ৩৩৪ টকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন এবং নিজের ভোগ দখলে রেখে দুদক আইনের ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেন। এ কারণে তার বিরুদ্ধে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করা হলে কমিশন তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দেন।