পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের নারী সদস্যরা পথিকৃৎ। এ মিশনে এক হাজার ৯০০ নারী সদস্যকে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। গতকাল এক ওয়েবিনারে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ‘জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ রেজ্যুলেশন ১৩২৫-এর ২০ বছর উদযাপন : নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’-শীর্ষক এ ওয়েবিনারের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন ছাড়াও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, মহিলা ও শিশু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কাজী রওশন আক্তার, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফট্যানেন্ট জেনারেল ওয়াকার উজ জামান প্রমুখ বক্তব্য দেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও সদিচ্ছায় বাংলাদেশের নারীরা এগিয়ে চলেছে। শান্তিরক্ষায় আমাদের নারীরা এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে।
ড. মোমেন জানান, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের অনেক কঠিন ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের নারীরা কাজ করছেন। বর্তমানে ১৩৯ জন নারী সামরিক কর্মকর্তা ও ১৮৩ জন নারী পুলিশ কর্মকর্তা শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত রয়েছেন। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে জুডিশিয়াল কর্মকর্তা হিসেবেও বাংলাদেশের নারীরা নিয়োজিত। বর্তমানে দক্ষিণ সুদানে নিয়োজিত জাতিসংঘ মিশন (ইউএনএমআইএসএস) ও ইউএনএসওএম-এ ৪ জন নারী বিচারক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বলেও জানান তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শান্তিরক্ষা মিশনে শুধু গ্রাউন্ড লেভেলে নারীদের অংশগ্রহণেই যথেষ্ট নয়, আমরা নেতৃত্ব পর্যায়ে নারীরা অংশ নেবে বলে প্রত্যাশা করছি।
সোমবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২৫ মাঘ ১৪২৭, ২৫ জমাদিউস সানি ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের নারী সদস্যরা পথিকৃৎ। এ মিশনে এক হাজার ৯০০ নারী সদস্যকে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। গতকাল এক ওয়েবিনারে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ‘জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ রেজ্যুলেশন ১৩২৫-এর ২০ বছর উদযাপন : নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’-শীর্ষক এ ওয়েবিনারের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন ছাড়াও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, মহিলা ও শিশু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কাজী রওশন আক্তার, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফট্যানেন্ট জেনারেল ওয়াকার উজ জামান প্রমুখ বক্তব্য দেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও সদিচ্ছায় বাংলাদেশের নারীরা এগিয়ে চলেছে। শান্তিরক্ষায় আমাদের নারীরা এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে।
ড. মোমেন জানান, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের অনেক কঠিন ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের নারীরা কাজ করছেন। বর্তমানে ১৩৯ জন নারী সামরিক কর্মকর্তা ও ১৮৩ জন নারী পুলিশ কর্মকর্তা শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত রয়েছেন। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে জুডিশিয়াল কর্মকর্তা হিসেবেও বাংলাদেশের নারীরা নিয়োজিত। বর্তমানে দক্ষিণ সুদানে নিয়োজিত জাতিসংঘ মিশন (ইউএনএমআইএসএস) ও ইউএনএসওএম-এ ৪ জন নারী বিচারক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বলেও জানান তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শান্তিরক্ষা মিশনে শুধু গ্রাউন্ড লেভেলে নারীদের অংশগ্রহণেই যথেষ্ট নয়, আমরা নেতৃত্ব পর্যায়ে নারীরা অংশ নেবে বলে প্রত্যাশা করছি।