বগুড়া নার্সিং কলেজের প্রভাষক মো. মনজুর হোসেন, মো. আনিছার রহমান ও নন্দীগ্রাম উপজেলার বিজরুল হেলথ কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স সুলতান মাহমুদের বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি বিধি লঙ্ঘন করে নার্সিং ভর্তি কোচিং ব্যবসা চালানো এবং চাকরিজীবী সিনিয়র স্টাফ নার্সদের বিএসসি নার্সিং এ ভর্তির সুযোগ করে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমান সরকার সকল ভর্তি কোচিং সেন্টার বন্ধের ওপর নিষেধজ্ঞা জারি এবং মহাপরিচালক নার্সিং ও মিডওয়াইফারী অধিদফতর থেকে কোচিং সেন্টার বন্ধ, বেসরকারি নার্সিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস নেয়া বা শিক্ষকতা করা নিষেধ থাকা সত্ত্বেও উল্লেখিত ব্যক্তিরা সরকারের নিষেধজ্ঞা উপেক্ষা করে নার্সিং ভর্তি কোচিং চালিয়ে যাচ্ছেন। এ ব্যাপারে মহাপরিচালক নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদফতরে অভিযোগ দিয়েছে ঠনঠনিয়া সরদারপাড়ার আব্দুল হালিম নামের এক ব্যক্তি। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বগুড়া নার্সিং কলেজের প্রভাষক মনজুর হোসেন, আনিছার রহমান ও সিনিয়র স্টাফ নার্স সুলতান মাহমুদ বগুড়া শহরের কলোনি এলাকায় নাইটিঙ্গেল নার্সিং টিচিং হোম নামে নার্সিং ভর্তি কোচিং ব্যবসা চালিয়ে আসছেন। সেই সঙ্গে চাকরিজীবী সিনিয়র স্টাফ নার্সদের বিএসসি নার্সিং-এ ভর্তির সুযোগ করে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। সরকারি চাকরিতে থেকে সরকারি অনুমতি ব্যতীত নিয়ম বহির্ভূতভাবে নার্সিং কোচিং ব্যবসা পরিচালনা করা সরকারি কর্মচারি (শৃঙ্খলা ও আচরণ) বিধিমালা ১৯৭৯ এবং সরকারি শৃঙ্খলা বিধির পরিপন্থি ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তারা নার্সিং ভর্তি কোচিং ফি বাবদ প্রতি শিক্ষার্থীর নিকট হতে ১ লাখ টাকা থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিচ্ছে এবং ভর্তির ১০০% নিশ্চয়তা সহকারে সুযোগ করে দেওয়া প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।
এ ব্যাপারে নন্দীগ্রামের বিজরুল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স সুলতান মাহমুদ এর সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি জানান, আমি গত নভেম্বরে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেছি। চাকরিতে যোগদানের আগে উত্তরবঙ্গ নাসিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভাইস প্রিন্সিপাল ছিলাম। আমি আর ওখানে যাই না। তবে মাঝে মধ্যে ওদের কোন সমস্যা হলে আমার কাছ থেকে ওরা পরামর্শ নেন। এছাড়া আমি কোন কোচিং ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত নই।
বগুড়া নাসিং কলেজের প্রভাসক আনিছার রহমান বলেছেন, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ সত্য নয়। তিনি কোন নাসিং কোচিং ব্যবসার সঙ্গে জড়িত নয়। বগুড়া নাসিং কলেজের প্রভাষক মো. মনজুর হোসেন মোবাইলে যোগাযোগ করলে, তিনি নিজেকে জয় বাংলা পরিষদের নেতা পরিচয় দেন এবং বলেন, পাটি অফিসে আপনার সঙ্গে কথা হবে।
বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৯ , ২৬ আষাঢ় ১৪২৫, ৬ জ্বিলকদ ১৪৪০
প্রতিনিধি, বগুড়া
বগুড়া নার্সিং কলেজের প্রভাষক মো. মনজুর হোসেন, মো. আনিছার রহমান ও নন্দীগ্রাম উপজেলার বিজরুল হেলথ কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স সুলতান মাহমুদের বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি বিধি লঙ্ঘন করে নার্সিং ভর্তি কোচিং ব্যবসা চালানো এবং চাকরিজীবী সিনিয়র স্টাফ নার্সদের বিএসসি নার্সিং এ ভর্তির সুযোগ করে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমান সরকার সকল ভর্তি কোচিং সেন্টার বন্ধের ওপর নিষেধজ্ঞা জারি এবং মহাপরিচালক নার্সিং ও মিডওয়াইফারী অধিদফতর থেকে কোচিং সেন্টার বন্ধ, বেসরকারি নার্সিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস নেয়া বা শিক্ষকতা করা নিষেধ থাকা সত্ত্বেও উল্লেখিত ব্যক্তিরা সরকারের নিষেধজ্ঞা উপেক্ষা করে নার্সিং ভর্তি কোচিং চালিয়ে যাচ্ছেন। এ ব্যাপারে মহাপরিচালক নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদফতরে অভিযোগ দিয়েছে ঠনঠনিয়া সরদারপাড়ার আব্দুল হালিম নামের এক ব্যক্তি। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বগুড়া নার্সিং কলেজের প্রভাষক মনজুর হোসেন, আনিছার রহমান ও সিনিয়র স্টাফ নার্স সুলতান মাহমুদ বগুড়া শহরের কলোনি এলাকায় নাইটিঙ্গেল নার্সিং টিচিং হোম নামে নার্সিং ভর্তি কোচিং ব্যবসা চালিয়ে আসছেন। সেই সঙ্গে চাকরিজীবী সিনিয়র স্টাফ নার্সদের বিএসসি নার্সিং-এ ভর্তির সুযোগ করে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। সরকারি চাকরিতে থেকে সরকারি অনুমতি ব্যতীত নিয়ম বহির্ভূতভাবে নার্সিং কোচিং ব্যবসা পরিচালনা করা সরকারি কর্মচারি (শৃঙ্খলা ও আচরণ) বিধিমালা ১৯৭৯ এবং সরকারি শৃঙ্খলা বিধির পরিপন্থি ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তারা নার্সিং ভর্তি কোচিং ফি বাবদ প্রতি শিক্ষার্থীর নিকট হতে ১ লাখ টাকা থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিচ্ছে এবং ভর্তির ১০০% নিশ্চয়তা সহকারে সুযোগ করে দেওয়া প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।
এ ব্যাপারে নন্দীগ্রামের বিজরুল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স সুলতান মাহমুদ এর সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি জানান, আমি গত নভেম্বরে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেছি। চাকরিতে যোগদানের আগে উত্তরবঙ্গ নাসিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভাইস প্রিন্সিপাল ছিলাম। আমি আর ওখানে যাই না। তবে মাঝে মধ্যে ওদের কোন সমস্যা হলে আমার কাছ থেকে ওরা পরামর্শ নেন। এছাড়া আমি কোন কোচিং ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত নই।
বগুড়া নাসিং কলেজের প্রভাসক আনিছার রহমান বলেছেন, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ সত্য নয়। তিনি কোন নাসিং কোচিং ব্যবসার সঙ্গে জড়িত নয়। বগুড়া নাসিং কলেজের প্রভাষক মো. মনজুর হোসেন মোবাইলে যোগাযোগ করলে, তিনি নিজেকে জয় বাংলা পরিষদের নেতা পরিচয় দেন এবং বলেন, পাটি অফিসে আপনার সঙ্গে কথা হবে।