ভারতের জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলের পুলওয়ামা জেলায় জঙ্গিদের সঙ্গে এক বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। এতে দেশটির সেনাবাহিনীর এক জওয়ানসহ নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত হয়েছেন। অপর নিহত সদস্য হলেন বিশেষ পুলিশ কর্মকর্তা (এসপিও)। গত মঙ্গলবার সংঘটিত বন্দুকযুদ্ধে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ।
স্থানীয় এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, পুলওয়ামার খ্রেউ এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনী কর্ডন করে তল্লাশি অভিযানের সময় ওই বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। জঙ্গিরা একটি বাড়িতে আত্মগোপন করেছিল। তিনি আরও বলেন, ঘটনাস্থলেই নিহত হন এসপিও শাহবাজ আহমদ। আর বন্দুকযুদ্ধে আহত সেনা জওয়ানের মৃত্যু হয় পরে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অভিযান চলছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। কাশ্মীরে গত দুই দিনের মধ্যে এটি দ্বিতীয় বড় ধরনের বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা। এর আগে সোমবার সোফিয়ান এলাকায় তিন জঙ্গি নিহতের কথা জানায় পুলিশ।
২০১৮ সালে কমপক্ষে ২৫০ জঙ্গি নিহত হয়েছে কাশ্মীরে আর এ বছরে এখনও পর্যন্ত ২০ জন জঙ্গি মারা গেছে। তাই জঙ্গি সংগঠনগুলি যে এরকম একটা প্রত্যাঘাত হানবে, এ রকম আশঙ্কা ছিলই। গত বছর ১৪ ফেব্রুয়ারিতে সংঘটিত এই হামলাকে কাপুরুষোচিত বলে বর্ণনা করেছেন বিজেপি, কংগ্রেস, ন্যাশনাল কনফারেন্স, পিডিপি থেকে শুরু করে সব রাজনৈতিক দলই।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২০ , ৯ মাঘ ১৪২৬, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
ভারতের জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলের পুলওয়ামা জেলায় জঙ্গিদের সঙ্গে এক বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। এতে দেশটির সেনাবাহিনীর এক জওয়ানসহ নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত হয়েছেন। অপর নিহত সদস্য হলেন বিশেষ পুলিশ কর্মকর্তা (এসপিও)। গত মঙ্গলবার সংঘটিত বন্দুকযুদ্ধে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ।
স্থানীয় এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, পুলওয়ামার খ্রেউ এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনী কর্ডন করে তল্লাশি অভিযানের সময় ওই বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। জঙ্গিরা একটি বাড়িতে আত্মগোপন করেছিল। তিনি আরও বলেন, ঘটনাস্থলেই নিহত হন এসপিও শাহবাজ আহমদ। আর বন্দুকযুদ্ধে আহত সেনা জওয়ানের মৃত্যু হয় পরে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অভিযান চলছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। কাশ্মীরে গত দুই দিনের মধ্যে এটি দ্বিতীয় বড় ধরনের বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা। এর আগে সোমবার সোফিয়ান এলাকায় তিন জঙ্গি নিহতের কথা জানায় পুলিশ।
২০১৮ সালে কমপক্ষে ২৫০ জঙ্গি নিহত হয়েছে কাশ্মীরে আর এ বছরে এখনও পর্যন্ত ২০ জন জঙ্গি মারা গেছে। তাই জঙ্গি সংগঠনগুলি যে এরকম একটা প্রত্যাঘাত হানবে, এ রকম আশঙ্কা ছিলই। গত বছর ১৪ ফেব্রুয়ারিতে সংঘটিত এই হামলাকে কাপুরুষোচিত বলে বর্ণনা করেছেন বিজেপি, কংগ্রেস, ন্যাশনাল কনফারেন্স, পিডিপি থেকে শুরু করে সব রাজনৈতিক দলই।