শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার শেষ কোথায়?

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হামলার শিকার হল। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা আরও ন্যক্কারজনক।

দেশে এগুলো কি হচ্ছে? বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপরই বা কেন তাদের টার্গেট? দেশকে কি মেধাশূন্য করার পাঁয়তারা চলছে? আরও একটি ছাত্র আন্দোলনের কি প্রয়োজন হবে?

অপরাধী যেই হোক বা যে দল মতের হোক না কেন তাকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। অপরাধীর বিশেষ কোন পরিচয় নেই। অপরাধীর গায়ে যখন অপরাধের দাগ লেগে যায় তখন তার আর কোন পরিচয় থাকে না। তখন তার একমাত্র পরিচয় পরিচয় সে অপরাধী। অপরাধ করেও পার পেয়ে যাওয়া, বিচারের মুখোমুখি না হওয়ার সংস্কৃতি থেকে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে চলে।

ফলে অপরাধী একের পর এক অপরাধ করে চলে। কেননা তার শাস্তির ভয় নেই। অপরাধ করেও পার পেয়ে যাওয়ার সংস্কৃতি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া এখন সময়ের দাবি।

আমরা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার মতো এমন আর কোন ঘটনার পুনরাবৃত্তি চাই না। আমরা চাই এদেশের ছাত্রসমাজ নিরাপদে থাকুক, নির্বিঘ্নে চলুন, আলোকিত জীবন গড়ুক। সর্বোপরি দেশ ও জাতির সার্বিক কল্যাণে কাজ করুক।

ইমরান ইমন

বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ১১ ফাল্গুন ১৪২৭ ১১ রজব ১৪৪২

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার শেষ কোথায়?

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হামলার শিকার হল। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা আরও ন্যক্কারজনক।

দেশে এগুলো কি হচ্ছে? বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপরই বা কেন তাদের টার্গেট? দেশকে কি মেধাশূন্য করার পাঁয়তারা চলছে? আরও একটি ছাত্র আন্দোলনের কি প্রয়োজন হবে?

অপরাধী যেই হোক বা যে দল মতের হোক না কেন তাকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। অপরাধীর বিশেষ কোন পরিচয় নেই। অপরাধীর গায়ে যখন অপরাধের দাগ লেগে যায় তখন তার আর কোন পরিচয় থাকে না। তখন তার একমাত্র পরিচয় পরিচয় সে অপরাধী। অপরাধ করেও পার পেয়ে যাওয়া, বিচারের মুখোমুখি না হওয়ার সংস্কৃতি থেকে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে চলে।

ফলে অপরাধী একের পর এক অপরাধ করে চলে। কেননা তার শাস্তির ভয় নেই। অপরাধ করেও পার পেয়ে যাওয়ার সংস্কৃতি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া এখন সময়ের দাবি।

আমরা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার মতো এমন আর কোন ঘটনার পুনরাবৃত্তি চাই না। আমরা চাই এদেশের ছাত্রসমাজ নিরাপদে থাকুক, নির্বিঘ্নে চলুন, আলোকিত জীবন গড়ুক। সর্বোপরি দেশ ও জাতির সার্বিক কল্যাণে কাজ করুক।

ইমরান ইমন