ভৈরবে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে ভাতিজার হাতে দুলাল মিয়া (৬০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ সময় নিহতের ছেলে ও ছেলের বউ গুরুতর আহত হয়। গত সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় ভৈরব উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের পানাউল্লাচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ওই এলাকার মৃত জব্বার মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন নিহতের ছেলে মিজান মিয়া (৩৮) ও ছেলের বউ রেহানা বেগম (২৮)। ঘটনার পর থেকেই ঘাতক দুই ভাই আক্তার হোসেন (৩৫) ও বাছির মিয়া (২৮) পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠায়। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, নিহতের ছেলে মিজান মিয়া শিবপুর এলাকার মোবারকের কাছ থেকে জায়গা ক্রয় করে। ওই জায়গায় দুটি ডুমুর গাছ রয়েছে। এ গাছকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন যাবত তাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বাড়ি নির্মাণের জন্য গত ৭ জুলাই রোববার গাছ দুটি কেটে ফেলা হয়। এ গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে গত সোমবার সন্ধ্যায় মৃত লাল মিয়ার ছেলে আক্তার হোসেন ও বাছির মিয়া আপন চাচা দুলাল মিয়াকে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এ সময় বাধা দিতে গেলে দুলাল মিয়ার ছেলে মিজান মিয়া ও তার স্ত্রী রেহেনা বেগম গুরুতর আহত হয়। আহতদের বাজিতপুর ভাগলপুর জহরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে পথিমধ্যেই দুলালের মৃত্যু হয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভৈরব থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, ঘটনাস্থলে এসে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৯ , ২৬ আষাঢ় ১৪২৫, ৬ জ্বিলকদ ১৪৪০
প্রতিনিধি, ভৈরব
ভৈরবে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে ভাতিজার হাতে দুলাল মিয়া (৬০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ সময় নিহতের ছেলে ও ছেলের বউ গুরুতর আহত হয়। গত সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় ভৈরব উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের পানাউল্লাচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ওই এলাকার মৃত জব্বার মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন নিহতের ছেলে মিজান মিয়া (৩৮) ও ছেলের বউ রেহানা বেগম (২৮)। ঘটনার পর থেকেই ঘাতক দুই ভাই আক্তার হোসেন (৩৫) ও বাছির মিয়া (২৮) পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠায়। পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, নিহতের ছেলে মিজান মিয়া শিবপুর এলাকার মোবারকের কাছ থেকে জায়গা ক্রয় করে। ওই জায়গায় দুটি ডুমুর গাছ রয়েছে। এ গাছকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন যাবত তাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বাড়ি নির্মাণের জন্য গত ৭ জুলাই রোববার গাছ দুটি কেটে ফেলা হয়। এ গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে গত সোমবার সন্ধ্যায় মৃত লাল মিয়ার ছেলে আক্তার হোসেন ও বাছির মিয়া আপন চাচা দুলাল মিয়াকে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এ সময় বাধা দিতে গেলে দুলাল মিয়ার ছেলে মিজান মিয়া ও তার স্ত্রী রেহেনা বেগম গুরুতর আহত হয়। আহতদের বাজিতপুর ভাগলপুর জহরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে পথিমধ্যেই দুলালের মৃত্যু হয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভৈরব থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, ঘটনাস্থলে এসে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।