প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকারের শোক

নারায়ণগঞ্জের পশ্চিম তল্লা বায়তুল সালাহ জামে মসজিদে এসি বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি এ ব্যাপারে সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর রাখছেন এবং সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিতের নির্দেশ দিয়েছেন। গতকাল প্রধানমন্ত্রী প্রেস উইং থেকে দেয়া শোকবার্তায় বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।

এদিকে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন। এ ঘটনায় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া ও চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার রাতে নারায়ণগঞ্জের তল্লায় একটি মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে, এতে ৩৭ জন দগ্ধ হন। এদের মধ্যে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার রাতে এশার নামাজের সময় এসি বিস্ফোরণ ঘটে। ফরজ নামাজের মোনাজাত শেষে অনেকে সুন্নত ও অন্য নামাজ পড়ছিলেন। এ সময় মসজিদের ভেতরে প্রায় ৪০ জনের মতো মুসল্লি ছিলেন। বিস্ফোরণে তাদের প্রায় সবাই দগ্ধ হন।

রবিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১৬ মহররম ১৪৪২, ২০ ভাদ্র ১৪২৭

না’গঞ্জে হতাহত

প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকারের শোক

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

নারায়ণগঞ্জের পশ্চিম তল্লা বায়তুল সালাহ জামে মসজিদে এসি বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি এ ব্যাপারে সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর রাখছেন এবং সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিতের নির্দেশ দিয়েছেন। গতকাল প্রধানমন্ত্রী প্রেস উইং থেকে দেয়া শোকবার্তায় বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।

এদিকে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন। এ ঘটনায় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া ও চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার রাতে নারায়ণগঞ্জের তল্লায় একটি মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে, এতে ৩৭ জন দগ্ধ হন। এদের মধ্যে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার রাতে এশার নামাজের সময় এসি বিস্ফোরণ ঘটে। ফরজ নামাজের মোনাজাত শেষে অনেকে সুন্নত ও অন্য নামাজ পড়ছিলেন। এ সময় মসজিদের ভেতরে প্রায় ৪০ জনের মতো মুসল্লি ছিলেন। বিস্ফোরণে তাদের প্রায় সবাই দগ্ধ হন।