রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও ক্যাবল তার অপসারণ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। এ সময় বিভিন্ন অপরাধে ৯টি মামলা ও নগদ ৮৭ হাজার ৫০০ টাকায় জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল ৪টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সংস্থাটি। এছাড়া অ্যাডিস মশার প্রজননস্থল শনাক্তকরণে ভ্রাম্যমাণ আদালতগুলোর ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করা হয়।
গতকাল রাজধানীর নীলক্ষেত এলাকায় কাজী মো. ফয়সালের নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত মশার প্রজননস্থল চিহ্নিতকরণে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি ২৯টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ২টি স্থাপনায় অ্যাডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ২টি মামলা দায়ের ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। অঞ্চল-২ এর আরামবাগ ও মতিঝিল এলাকায় ডিএসইসিসি’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফেরদৌস ওয়াহিদের নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত অ্যাডিস মশার প্রজননস্থল শনাক্তকরণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি ৪৫টি স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং ৪টি স্থাপনায় অ্যাডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ৪টি মামলা দায়ের ও ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
রাজধানীর পল্টন মোড় হতে নয়াপল্টনের ভিআইপি টাওয়ার পর্যন্ত অবৈধদের বিরুদ্ধে অবৈধ কেবল অপসারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ডিএসসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান। এ সময় ১৫টি ইলেকট্রিক পোল হতে অবৈধ ক্যাবল অপসারণ করেন এবং পল্টন মোড়ে নান্না বিরানীর রন্ধন কাজে ব্যবহৃত বর্ধিতাংশ ফুটপাতের ওপর থাকায় এ সময় নান্না বিরানির নগদ ২০০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এছাড়া পল্টন-নয়াপল্টন রোডের একটি ইলেকট্রিক পোলে একটি অস্থায়ী টং দোকান উচ্ছেদ করে তাদের বিরুদ্ধে ১টি মামলা দায়ের ও নগদ ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯ এর ৭ ধারা মোতাবেক ডিএসসিসি’র সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এই জরিমানা আদায় করেন। এদিকে করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ গতকাল আজিমপুর, পলাশী, নীলক্ষেত ও কাটাবন এলাকায় অবৈধ ক্যাবল অপসারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি ১৪টি ইলেকট্রিক পোল হতে অবৈধ ক্যাবল অপসারণ করেন।
সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০১ মহররম ১৪৪২, ০৩ আশ্বিন ১৪২৭
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও ক্যাবল তার অপসারণ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। এ সময় বিভিন্ন অপরাধে ৯টি মামলা ও নগদ ৮৭ হাজার ৫০০ টাকায় জরিমানা আদায় করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল ৪টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সংস্থাটি। এছাড়া অ্যাডিস মশার প্রজননস্থল শনাক্তকরণে ভ্রাম্যমাণ আদালতগুলোর ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করা হয়।
গতকাল রাজধানীর নীলক্ষেত এলাকায় কাজী মো. ফয়সালের নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত মশার প্রজননস্থল চিহ্নিতকরণে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি ২৯টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ২টি স্থাপনায় অ্যাডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ২টি মামলা দায়ের ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। অঞ্চল-২ এর আরামবাগ ও মতিঝিল এলাকায় ডিএসইসিসি’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফেরদৌস ওয়াহিদের নেতৃত্বাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত অ্যাডিস মশার প্রজননস্থল শনাক্তকরণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি ৪৫টি স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং ৪টি স্থাপনায় অ্যাডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ৪টি মামলা দায়ের ও ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
রাজধানীর পল্টন মোড় হতে নয়াপল্টনের ভিআইপি টাওয়ার পর্যন্ত অবৈধদের বিরুদ্ধে অবৈধ কেবল অপসারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ডিএসসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান। এ সময় ১৫টি ইলেকট্রিক পোল হতে অবৈধ ক্যাবল অপসারণ করেন এবং পল্টন মোড়ে নান্না বিরানীর রন্ধন কাজে ব্যবহৃত বর্ধিতাংশ ফুটপাতের ওপর থাকায় এ সময় নান্না বিরানির নগদ ২০০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এছাড়া পল্টন-নয়াপল্টন রোডের একটি ইলেকট্রিক পোলে একটি অস্থায়ী টং দোকান উচ্ছেদ করে তাদের বিরুদ্ধে ১টি মামলা দায়ের ও নগদ ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯ এর ৭ ধারা মোতাবেক ডিএসসিসি’র সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এই জরিমানা আদায় করেন। এদিকে করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ গতকাল আজিমপুর, পলাশী, নীলক্ষেত ও কাটাবন এলাকায় অবৈধ ক্যাবল অপসারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় তিনি ১৪টি ইলেকট্রিক পোল হতে অবৈধ ক্যাবল অপসারণ করেন।