টাইফয়েড, কলেরা, অপুষ্টির চ্যালেঞ্জ এবং সমাধান নিয়ে তিন দিনব্যাপী এশীয় সম্মেলন (অ্যাসকড) শুরু হয়েছে। গতকাল রাজধানীর হোটেল সোনাগাঁয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে টাইফয়েড, কলেরা, অপুষ্টি এবং অন্ত্রের অন্যান্য রোগ-সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ এবং এসবের মোকাবিলার উপায় সম্পর্কে সম্মেলনে বিস্তারিত আলোচনা হবে। সম্মেলন চলবে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত। এতে ডায়রিয়া ও পুষ্টি বিষয়ক পঞ্চদশ এশীয় সম্মেলনে ৪৫০ জন গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসক, নীতি নির্ধারক এবং জনস্বাস্থ্য উন্নয়ন কর্মীরা অংশগ্রহণ করছেন।
পঞ্চদশ অ্যাসকড-এর আয়োজন করছে আইসিডিডিআরবি এবং এতে সহযোগিতা করছে বাংলাদেশ সরকার, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা, সুইডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কোঅপারেশন এজেন্সি এবং বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেইটস ফাউন্ডেশন। সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘টাইফয়েড, কলেরা ও অন্যান্য আন্ত্রিক রোগের সঙ্গে পুষ্টি-সংশ্লিষ্ট ব্যাধির সম্পর্ক : মানবিক বিপর্যয়ের যুগে স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর মধ্যে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ।’
১৯৮১ সালে যখন ডায়রিয়া শিশুদের মৃত্যুর প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং মুখে খাওয়ার স্যালাইনের কার্যকারিতা দেখা যায় তখন প্রথমবারের মতো এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং তখন থেকেই অ্যাসকড এশিয়ার বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে, যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, থাইল্যান্ড, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন।
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২০ , ১৫ মাঘ ১৪২৬, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
টাইফয়েড, কলেরা, অপুষ্টির চ্যালেঞ্জ এবং সমাধান নিয়ে তিন দিনব্যাপী এশীয় সম্মেলন (অ্যাসকড) শুরু হয়েছে। গতকাল রাজধানীর হোটেল সোনাগাঁয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে টাইফয়েড, কলেরা, অপুষ্টি এবং অন্ত্রের অন্যান্য রোগ-সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ এবং এসবের মোকাবিলার উপায় সম্পর্কে সম্মেলনে বিস্তারিত আলোচনা হবে। সম্মেলন চলবে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত। এতে ডায়রিয়া ও পুষ্টি বিষয়ক পঞ্চদশ এশীয় সম্মেলনে ৪৫০ জন গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসক, নীতি নির্ধারক এবং জনস্বাস্থ্য উন্নয়ন কর্মীরা অংশগ্রহণ করছেন।
পঞ্চদশ অ্যাসকড-এর আয়োজন করছে আইসিডিডিআরবি এবং এতে সহযোগিতা করছে বাংলাদেশ সরকার, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা, সুইডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কোঅপারেশন এজেন্সি এবং বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেইটস ফাউন্ডেশন। সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘টাইফয়েড, কলেরা ও অন্যান্য আন্ত্রিক রোগের সঙ্গে পুষ্টি-সংশ্লিষ্ট ব্যাধির সম্পর্ক : মানবিক বিপর্যয়ের যুগে স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর মধ্যে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ।’
১৯৮১ সালে যখন ডায়রিয়া শিশুদের মৃত্যুর প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং মুখে খাওয়ার স্যালাইনের কার্যকারিতা দেখা যায় তখন প্রথমবারের মতো এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং তখন থেকেই অ্যাসকড এশিয়ার বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে, যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, থাইল্যান্ড, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন।