‘পিচ ব্যাটারদের সহায়ক ছিল’

হেরে গেলেও চট্টগ্রাম টেস্টের উইকেট (পিচ) পছন্দ হয়েছে মোমিনুল হকের। বাংলাদেশ অধিনায়ক জানিয়েছেন, এমন উইকেটেই খেলতে চান তিনি। যেখানে ব্যাটসম্যানদের জন্য থাকবে সহায়তা।

চট্টগ্রামের উইকেট পুরোপুরি ফ্ল্যাট ছিল না। সবুজ ঘাস থাকায় কিছুটা সহায়তা ছিল পেসারদের জন্য। কন্ডিশনের জন্য প্রথম সেশনে তারা পান বাড়তি সুবিধা। শেষের দিকে উইকেটে দেখা গেছে চিড়। তাতে কিছুটা সুবিধা পান স্পিনাররাও।

দলের চাওয়া অনুযায়ী ভিন্নভাবে উইকেট প্রস্তুত না করা হলে চট্টগ্রামের উইকেটে ব্যাটসম্যানরাই সুবিধা পেয়ে থাকেন। বরাবরের মতো এবার অবশ্য অমন ব্যাটিং স্বর্গ ছিল না। তারপরও দুই দল মিলিয়ে হয়েছে দুটি সেঞ্চুরি, পাঁচটি ফিফটি। যারা সময় নিয়েছেন, বল অনুযায়ী খেলেছেন তারা রান পেয়েছেন। কারো কারো স্কিলে ঘাটতি প্রকট হয়ে ফুটে উঠেছে চট্টগ্রাম টেস্টে।

দুই দলের দুই ধরনের বোলাররা পেয়েছেন সাফল্য। দুই ইনিংসে পাকিস্তানের দুই পেসার হাসান আলি ও শাহিন শাহ আফ্রিদি পেয়েছেন পাঁচ উইকেট করে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম পেয়েছেন ৭ উইকেট।

তবে মোটা দাগে মোমিনুলের কাছে চট্টগ্রামের উইকেট ছিল ব্যাটিং সহায়ক।

‘অবশ্যই, আমি এরকম উইকেট পছন্দ করি। কারণ, ফ্ল্যাট উইকেট ছিল। আমার মনে হয়, পুরোপুরি ফ্ল্যাট উইকেট ছিল। ব্যাটারদের জন্য সহায়ক ছিল।’

এমন উইকেটেও দুই ইনিংসে পুরোপুরি ব্যর্থ বাংলাদেশের টপ অর্ডার। প্রথম ইনিংসে স্বাগতিকদের প্রথম চার ব্যাটসম্যান আউট হন ৪৯ রানে। পরের ইনিংসে আরও কম, স্রেফ ২৫ রানে। প্রথম ইনিংসে লিড নিয়েও শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচটি হেরে গেছে ৮ উইকেটে।

বুধবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২১ , ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ২৫ রবিউস সানি ১৪৪৩

‘পিচ ব্যাটারদের সহায়ক ছিল’

ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক

হেরে গেলেও চট্টগ্রাম টেস্টের উইকেট (পিচ) পছন্দ হয়েছে মোমিনুল হকের। বাংলাদেশ অধিনায়ক জানিয়েছেন, এমন উইকেটেই খেলতে চান তিনি। যেখানে ব্যাটসম্যানদের জন্য থাকবে সহায়তা।

চট্টগ্রামের উইকেট পুরোপুরি ফ্ল্যাট ছিল না। সবুজ ঘাস থাকায় কিছুটা সহায়তা ছিল পেসারদের জন্য। কন্ডিশনের জন্য প্রথম সেশনে তারা পান বাড়তি সুবিধা। শেষের দিকে উইকেটে দেখা গেছে চিড়। তাতে কিছুটা সুবিধা পান স্পিনাররাও।

দলের চাওয়া অনুযায়ী ভিন্নভাবে উইকেট প্রস্তুত না করা হলে চট্টগ্রামের উইকেটে ব্যাটসম্যানরাই সুবিধা পেয়ে থাকেন। বরাবরের মতো এবার অবশ্য অমন ব্যাটিং স্বর্গ ছিল না। তারপরও দুই দল মিলিয়ে হয়েছে দুটি সেঞ্চুরি, পাঁচটি ফিফটি। যারা সময় নিয়েছেন, বল অনুযায়ী খেলেছেন তারা রান পেয়েছেন। কারো কারো স্কিলে ঘাটতি প্রকট হয়ে ফুটে উঠেছে চট্টগ্রাম টেস্টে।

দুই দলের দুই ধরনের বোলাররা পেয়েছেন সাফল্য। দুই ইনিংসে পাকিস্তানের দুই পেসার হাসান আলি ও শাহিন শাহ আফ্রিদি পেয়েছেন পাঁচ উইকেট করে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম পেয়েছেন ৭ উইকেট।

তবে মোটা দাগে মোমিনুলের কাছে চট্টগ্রামের উইকেট ছিল ব্যাটিং সহায়ক।

‘অবশ্যই, আমি এরকম উইকেট পছন্দ করি। কারণ, ফ্ল্যাট উইকেট ছিল। আমার মনে হয়, পুরোপুরি ফ্ল্যাট উইকেট ছিল। ব্যাটারদের জন্য সহায়ক ছিল।’

এমন উইকেটেও দুই ইনিংসে পুরোপুরি ব্যর্থ বাংলাদেশের টপ অর্ডার। প্রথম ইনিংসে স্বাগতিকদের প্রথম চার ব্যাটসম্যান আউট হন ৪৯ রানে। পরের ইনিংসে আরও কম, স্রেফ ২৫ রানে। প্রথম ইনিংসে লিড নিয়েও শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ ম্যাচটি হেরে গেছে ৮ উইকেটে।