এসএমই মার্কেটের সার্কিট ব্রেকার পরিবর্তন

বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা ও শেয়ারবাজারের উন্নয়নে এসএমই মার্কেটের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর উঠা-নামা করার সীমা বা সার্কিট ব্রেকারে পরিবর্তন এনেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

এতে আগের ২০ শতাংশ সার্কিট ব্রেকারকে পরিবর্তন করে ১০ শতাংশ করা হয়েছে যা আগামী কার্যদিবস থেকেই কার্যকর করতে দেশের ঊভয় স্টক এক্সচেঞ্জকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম সাক্ষরিত এই নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী কার্যদিবস থেকে এসএমই মার্কেটের শেয়ারগুলো আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইসের উপরে ভিত্তি করে একদিনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বাড়তে বা কমতে পারবে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি ছায়েদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যদিও এসএমই মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর, তারপরেও ১০শতাংশ সার্কিট ব্রেকার আরোপের মাধ্যমে মূল মার্কেটের সঙ্গে একটি সামঞ্জস্য তৈরি করা হয়েছে। এটি এসএমই মার্কেটের জন্য ইতিবাচক। অনেকে এসএমই মার্কেটের জন্য মূল মার্কেটের ক্ষতি হচ্ছে বলে ভুল ব্যাখ্যা করে।

এটা একেবারেই ঠিক না। এসএমই মার্কেটের মোট আকার বর্তমানে হয়তো ১৫০ কোটি টাকা আছে। এই বাজারে নতুন আসা (ওটিসি ছাড়া) ৬টি কোম্পানির ৭ কোটির মতো লেনদেনযোগ্য শেয়ার আছে। যেগুলো প্রতিটির দর ৪০ টাকা করে হলেও ২৮০ কোটি টাকা হবে। এটা দিয়ে কয়েক লাখ কোটি আকারের মূল মার্কেটের ক্ষতি হওয়া সম্ভব না।’

শনিবার, ০৯ এপ্রিল ২০২২ , ২৬ চৈত্র ১৪২৮ ০৭ রমাদ্বান ১৪৪৩

এসএমই মার্কেটের সার্কিট ব্রেকার পরিবর্তন

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা ও শেয়ারবাজারের উন্নয়নে এসএমই মার্কেটের কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর উঠা-নামা করার সীমা বা সার্কিট ব্রেকারে পরিবর্তন এনেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

এতে আগের ২০ শতাংশ সার্কিট ব্রেকারকে পরিবর্তন করে ১০ শতাংশ করা হয়েছে যা আগামী কার্যদিবস থেকেই কার্যকর করতে দেশের ঊভয় স্টক এক্সচেঞ্জকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম সাক্ষরিত এই নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী কার্যদিবস থেকে এসএমই মার্কেটের শেয়ারগুলো আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইসের উপরে ভিত্তি করে একদিনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বাড়তে বা কমতে পারবে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি ছায়েদুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যদিও এসএমই মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর, তারপরেও ১০শতাংশ সার্কিট ব্রেকার আরোপের মাধ্যমে মূল মার্কেটের সঙ্গে একটি সামঞ্জস্য তৈরি করা হয়েছে। এটি এসএমই মার্কেটের জন্য ইতিবাচক। অনেকে এসএমই মার্কেটের জন্য মূল মার্কেটের ক্ষতি হচ্ছে বলে ভুল ব্যাখ্যা করে।

এটা একেবারেই ঠিক না। এসএমই মার্কেটের মোট আকার বর্তমানে হয়তো ১৫০ কোটি টাকা আছে। এই বাজারে নতুন আসা (ওটিসি ছাড়া) ৬টি কোম্পানির ৭ কোটির মতো লেনদেনযোগ্য শেয়ার আছে। যেগুলো প্রতিটির দর ৪০ টাকা করে হলেও ২৮০ কোটি টাকা হবে। এটা দিয়ে কয়েক লাখ কোটি আকারের মূল মার্কেটের ক্ষতি হওয়া সম্ভব না।’