রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি নুসরাতের মায়ের

নুসরাত হত্যাকান্ডে জড়িত সব আসামির ফাঁসি চায় নুসরাতের পরিবার। একই সঙ্গে এ মামলার রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন নুসরাতের মা শিরিন আক্তার। মঙ্গলবার বিকেলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা শুনেছি, মামলার চার্জশিটে অধ্যক্ষ সিরাজ উদ-দৌলা, কাউন্সিলর মাকসুদ আলমসহ ১৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

কোন ধরনের হুমকি কিংবা চাপ আছে কিনা, জানতে চাইলে নুসরাতের মা শিরিন আক্তার বলেন, ‘অনেক ধরনের হুমকি আসে। তবে আমরা এটিকে আমলে নিই না। যেখানে মেয়েকে হারিয়েছি, সেখানে নিজেরা বেঁচে থেকে কী করব! যেখানে নুসরাত হত্যার বিচারের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিয়েছেন, সেখানে আমাদের মেরে ফেললেও কোন সমস্যা নেই।’ নুসরাতের ছোট ভাই রাশেদুল হাসান রায়হান বলে, দ্রুত মামলার চার্জশিট দিতে গিয়ে যাতে কোনো আসামি বাদ পড়ে না যায়, পিবিআইকে এদিকে খেয়াল রাখার অনুরোধ জানাই। তবে পিবিআইয়ের কার্যক্রমে আমরা সন্তুষ্ট। মামলার বিচার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করে আমার বোনের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি চাই।

এদিকে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো নুসরাতের বাড়িতে নিরাপত্তা দেয়া হচ্ছে। পুলিশের চার সদস্যের একটি দল নুসরাতের পরিবারের নিরাপত্তায় রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০১৯ , ১৬ জৈষ্ঠ্য ১৪২৫, ২৪ রমজান ১৪৪০

প্রতিক্রিয়া

রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি নুসরাতের মায়ের

প্রতিনিধি, ফেনী

নুসরাত হত্যাকান্ডে জড়িত সব আসামির ফাঁসি চায় নুসরাতের পরিবার। একই সঙ্গে এ মামলার রায় দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন নুসরাতের মা শিরিন আক্তার। মঙ্গলবার বিকেলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা শুনেছি, মামলার চার্জশিটে অধ্যক্ষ সিরাজ উদ-দৌলা, কাউন্সিলর মাকসুদ আলমসহ ১৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

কোন ধরনের হুমকি কিংবা চাপ আছে কিনা, জানতে চাইলে নুসরাতের মা শিরিন আক্তার বলেন, ‘অনেক ধরনের হুমকি আসে। তবে আমরা এটিকে আমলে নিই না। যেখানে মেয়েকে হারিয়েছি, সেখানে নিজেরা বেঁচে থেকে কী করব! যেখানে নুসরাত হত্যার বিচারের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিয়েছেন, সেখানে আমাদের মেরে ফেললেও কোন সমস্যা নেই।’ নুসরাতের ছোট ভাই রাশেদুল হাসান রায়হান বলে, দ্রুত মামলার চার্জশিট দিতে গিয়ে যাতে কোনো আসামি বাদ পড়ে না যায়, পিবিআইকে এদিকে খেয়াল রাখার অনুরোধ জানাই। তবে পিবিআইয়ের কার্যক্রমে আমরা সন্তুষ্ট। মামলার বিচার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করে আমার বোনের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি চাই।

এদিকে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো নুসরাতের বাড়িতে নিরাপত্তা দেয়া হচ্ছে। পুলিশের চার সদস্যের একটি দল নুসরাতের পরিবারের নিরাপত্তায় রয়েছেন।