বিশ্বব্যাপী ‘মুজিববর্ষ’ উৎযাপনের ফলে পৃথিবীর মানুষ বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্পর্কে জানতে পারবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন। গতকাল রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা-২০২০ এর ‘উদ্ভাবক ও উদ্যোক্তা : ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের চালিকাশক্তি’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি একথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দায়িত্ব নেয়ার পর দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। আর সেই পরিবর্তন বা আমাদের সরকারের অর্জনগুলো মুজিববর্ষে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরব। এতে আমাদের ব্র্যান্ডিং হবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি আর দরিদ্র নয় মন্তব্য করে মোমেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো লিডার পেয়ে সত্যিই আমরা ভাগ্যবান তিনি যে কোন বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন। তার এই দুরদর্শিতার কারণে এখন আমাদের অর্থনীতি আর দরিদ্র নয়।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার কর্মপরিকল্পনা তথা কূটনৈতিক অর্থনীতির বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমি দায়িত্ব নেয়ার পর ইকোনমিক ডিপ্লোম্যাসি ও পাবলিক ডিপ্লোম্যাসিতে এক্সপোর্ট, বিনিয়োগ, জনশক্তি তৈরিতে জোর দিয়েছি। স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে পারলে বদলে যাবে অর্থনীতি।
মোমেন বলেন, আমরা দূতাবাস অ্যাপস তৈরি করেছি। সেই অ্যাপসের মাধ্যমে ৩৪ ধরনের সেবা পাবেন প্রবাসীরা।
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২০ , ৪ মাঘ ১৪২৬, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১
কূটনৈতিক বার্তা পরিবেশক
বিশ্বব্যাপী ‘মুজিববর্ষ’ উৎযাপনের ফলে পৃথিবীর মানুষ বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্পর্কে জানতে পারবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন। গতকাল রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা-২০২০ এর ‘উদ্ভাবক ও উদ্যোক্তা : ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের চালিকাশক্তি’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি একথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দায়িত্ব নেয়ার পর দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। আর সেই পরিবর্তন বা আমাদের সরকারের অর্জনগুলো মুজিববর্ষে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরব। এতে আমাদের ব্র্যান্ডিং হবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি আর দরিদ্র নয় মন্তব্য করে মোমেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো লিডার পেয়ে সত্যিই আমরা ভাগ্যবান তিনি যে কোন বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন। তার এই দুরদর্শিতার কারণে এখন আমাদের অর্থনীতি আর দরিদ্র নয়।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার কর্মপরিকল্পনা তথা কূটনৈতিক অর্থনীতির বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমি দায়িত্ব নেয়ার পর ইকোনমিক ডিপ্লোম্যাসি ও পাবলিক ডিপ্লোম্যাসিতে এক্সপোর্ট, বিনিয়োগ, জনশক্তি তৈরিতে জোর দিয়েছি। স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে পারলে বদলে যাবে অর্থনীতি।
মোমেন বলেন, আমরা দূতাবাস অ্যাপস তৈরি করেছি। সেই অ্যাপসের মাধ্যমে ৩৪ ধরনের সেবা পাবেন প্রবাসীরা।