সুবর্ণচরে প্রতিবন্ধীকে ও বেগমগঞ্জে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ। দু’ঘটনায় দুই ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বেগমগঞ্জ ও চরজব্বর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে।
নোয়াখালী পুলিশ সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টায় সুবর্ণচর উপজেলার চর হাসানে প্রতিবন্ধী চাচাতো বোনকে (১১) নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে জেঠাত ভাই রাকিব (২১) উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। পরে ধর্ষিতার শোর চিৎকারে প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে। রাকিব পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ধর্ষিতা প্রতিবন্ধীর মা মমতাজ বেগম বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে চর জব্বর থানায় মামলা করলে থানার ওসি তদন্ত ইব্রাহীম খলিল বুধবার এক অভিযান চালিয়ে কাঞ্চন বাজার এলাকা থেকে ধর্ষক রাকিবকে গ্রেফতার করে।
এদিকে একই দিন বেগমগঞ্জ থানার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের তেতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী (৯) মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় স্থানীয় কালিরহাট বাজারের আবুল খায়ের দর্জির দোকানে জামা সেলাইয়ের জন্য যায়। দর্জি আবুল খায়ের কৌশলে তাকে দোকানের পিছনের কক্ষে নিয়ে বলপূর্বক ধর্ষণ করে রক্তাক্ত করে। ধর্ষিতা বাড়ি গিয়ে তার মাকে জানালে একইদিন রাত সাড়ে ১০টায় তাকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে রাতেই বেগমগঞ্জ থানা পুলিশ ধর্ষক আবুল খায়ের দর্জিকে গ্রেফতার করেছে বলে বেগমগঞ্জ থানার ওসি হারুনুর রসিদ নিশ্চিত করেছেন।
বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২০ , ১৬ মাঘ ১৪২৬, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪১
প্রতিনিধি, নোয়াখালী
সুবর্ণচরে প্রতিবন্ধীকে ও বেগমগঞ্জে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণ। দু’ঘটনায় দুই ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বেগমগঞ্জ ও চরজব্বর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে।
নোয়াখালী পুলিশ সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টায় সুবর্ণচর উপজেলার চর হাসানে প্রতিবন্ধী চাচাতো বোনকে (১১) নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে জেঠাত ভাই রাকিব (২১) উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। পরে ধর্ষিতার শোর চিৎকারে প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে। রাকিব পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ধর্ষিতা প্রতিবন্ধীর মা মমতাজ বেগম বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে চর জব্বর থানায় মামলা করলে থানার ওসি তদন্ত ইব্রাহীম খলিল বুধবার এক অভিযান চালিয়ে কাঞ্চন বাজার এলাকা থেকে ধর্ষক রাকিবকে গ্রেফতার করে।
এদিকে একই দিন বেগমগঞ্জ থানার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের তেতিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী (৯) মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় স্থানীয় কালিরহাট বাজারের আবুল খায়ের দর্জির দোকানে জামা সেলাইয়ের জন্য যায়। দর্জি আবুল খায়ের কৌশলে তাকে দোকানের পিছনের কক্ষে নিয়ে বলপূর্বক ধর্ষণ করে রক্তাক্ত করে। ধর্ষিতা বাড়ি গিয়ে তার মাকে জানালে একইদিন রাত সাড়ে ১০টায় তাকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে রাতেই বেগমগঞ্জ থানা পুলিশ ধর্ষক আবুল খায়ের দর্জিকে গ্রেফতার করেছে বলে বেগমগঞ্জ থানার ওসি হারুনুর রসিদ নিশ্চিত করেছেন।