করোনাকালে ভার্চুয়াল কোর্টে ২০ কার্যদিবসে ৪৮৯ শিশুকে জামিন দেয়া হয়েছে। জামিনের পর এসব শিশুর মধ্যে ৪৬০ জনকে অভিভাবকদের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। দেশের তিনটি কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে ৮৮০ জন শিশুর ছিলো। সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
সাইফুর রহমান বলেন, ১১ জুন পর্যন্ত মোট ২০ কার্যদিবসে ভার্চুয়াল আদালতের মাধ্যমে জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ৪৮৯ জন। এরমধ্যে অভিভাবকের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে ৪৬০ জনকে। অবশিষ্ট রয়েছে ২৯ শিশু। সারাদেশের তিনটি কেন্দ্রে মোট শিশু ছিল ৮৮০ জন। গত ৯ মে ভার্চুয়াল কোর্টের শুনানির জন্য অধ্যাদেশ জারি করা হয়। পরদিন ১০ মে উচ্চ আদালতের সব বিচারপতিকে নিয়ে প্রথমবারের মতো ভিডিও কনফারেন্সে ফুল কোর্ট সভা করেন প্রধান বিচারপতি। এরপর উচ্চ আদালতসহ অধস্তন আদালতে ভার্চুয়াল শুনানিতে বিজ্ঞপ্তি জারি করে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। তারপর থেকে উচ্চ আদালতসহ সারাদেশে ভার্চুয়াল কোর্টে বিচার কাজ অব্যাহত। করোনার মধ্যে দফায় দফায় সাধারণ ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত ১৬ মে দেয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে সাধারণ ছুটির মেয়াদ ৩০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তবে সরকার ৩০ মে’র পর সাধারণ ছুটি আর না বাড়ালেও আদালত অঙ্গনে নিয়মিত কার্যক্রমের পরিবর্তে ভার্র্চুয়াল বিচার কাজ অব্যাহত থাকবে ১৫ জুন পর্যন্ত।
শনিবার, ১৩ জুন ২০২০ , ৩০ জৈষ্ঠ ১৪২৭, ২০ শাওয়াল ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
করোনাকালে ভার্চুয়াল কোর্টে ২০ কার্যদিবসে ৪৮৯ শিশুকে জামিন দেয়া হয়েছে। জামিনের পর এসব শিশুর মধ্যে ৪৬০ জনকে অভিভাবকদের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। দেশের তিনটি কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে ৮৮০ জন শিশুর ছিলো। সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
সাইফুর রহমান বলেন, ১১ জুন পর্যন্ত মোট ২০ কার্যদিবসে ভার্চুয়াল আদালতের মাধ্যমে জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ৪৮৯ জন। এরমধ্যে অভিভাবকের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে ৪৬০ জনকে। অবশিষ্ট রয়েছে ২৯ শিশু। সারাদেশের তিনটি কেন্দ্রে মোট শিশু ছিল ৮৮০ জন। গত ৯ মে ভার্চুয়াল কোর্টের শুনানির জন্য অধ্যাদেশ জারি করা হয়। পরদিন ১০ মে উচ্চ আদালতের সব বিচারপতিকে নিয়ে প্রথমবারের মতো ভিডিও কনফারেন্সে ফুল কোর্ট সভা করেন প্রধান বিচারপতি। এরপর উচ্চ আদালতসহ অধস্তন আদালতে ভার্চুয়াল শুনানিতে বিজ্ঞপ্তি জারি করে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। তারপর থেকে উচ্চ আদালতসহ সারাদেশে ভার্চুয়াল কোর্টে বিচার কাজ অব্যাহত। করোনার মধ্যে দফায় দফায় সাধারণ ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত ১৬ মে দেয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে সাধারণ ছুটির মেয়াদ ৩০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তবে সরকার ৩০ মে’র পর সাধারণ ছুটি আর না বাড়ালেও আদালত অঙ্গনে নিয়মিত কার্যক্রমের পরিবর্তে ভার্র্চুয়াল বিচার কাজ অব্যাহত থাকবে ১৫ জুন পর্যন্ত।