সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের হেনস্তা ও গ্রেপ্তার প্রসংঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, ঘটনার দিন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কেউ বিষয়টি সাংবাদিকদের ব্রিফ করলে এমন ভুলবোঝাবুঝির সৃষ্টি নাও হতে পারত। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকের প্রতি কোন অবিচার হলে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়ে বলেন, রোজিনা ইসলাম অবশ্যই ন্যায় বিচার পাবেন।
তিনি গতকাল গুলিস্তান ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের চার দশকে মানবতার আলোকবর্তিকা দেশরত্ন শেখ হাসিনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তার সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে চারটি হাসপাতালে চারটি হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলা ও চারটি অটিস্টিক সংগঠনে শিক্ষা সহায়তাসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য গত সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে গেলে রোজিনা ইসলামকে সেখানে পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় আটকে রেখে হেনস্তা করা হয়। একপর্যায়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাত সাড়ে আটটার দিকে পুলিশ তাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে যায়। রাত পৌনে ১২টার দিকে পুলিশ জানায়, রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টে মামলা হয়েছে। তাকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গতকাল রোজিনা ইসলামকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে নেয়া হয়।
রোজিনা ইসলামকে শুনানি শেষে আদালত রিমান্ড আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আজ তার জামিনের শুনানি হতে পারে।
বৃহস্পতিবার, ২০ মে ২০২১ , ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ৭ শাওয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের হেনস্তা ও গ্রেপ্তার প্রসংঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, ঘটনার দিন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কেউ বিষয়টি সাংবাদিকদের ব্রিফ করলে এমন ভুলবোঝাবুঝির সৃষ্টি নাও হতে পারত। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকের প্রতি কোন অবিচার হলে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ধৈর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়ে বলেন, রোজিনা ইসলাম অবশ্যই ন্যায় বিচার পাবেন।
তিনি গতকাল গুলিস্তান ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের চার দশকে মানবতার আলোকবর্তিকা দেশরত্ন শেখ হাসিনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তার সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে চারটি হাসপাতালে চারটি হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলা ও চারটি অটিস্টিক সংগঠনে শিক্ষা সহায়তাসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য গত সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে গেলে রোজিনা ইসলামকে সেখানে পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় আটকে রেখে হেনস্তা করা হয়। একপর্যায়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাত সাড়ে আটটার দিকে পুলিশ তাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে যায়। রাত পৌনে ১২টার দিকে পুলিশ জানায়, রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টে মামলা হয়েছে। তাকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গতকাল রোজিনা ইসলামকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে নেয়া হয়।
রোজিনা ইসলামকে শুনানি শেষে আদালত রিমান্ড আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আজ তার জামিনের শুনানি হতে পারে।