চাঁদপুরের কচুয়ায় গৃহবধূ শাহনাজ বেগম হত্যা মামলায় স্বামী মঞ্জিল মিজিসহ দুইজনকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। গত মঙ্গলবার চাঁদপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদলতের বিচারক জুলফিকার আলী খাঁন এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মঞ্জিল মিজি কচুয়া উপজেলার সফিবাদ এলাকার মৃত মোবারক মিজির ছেলে এবং মিজানুর রহমান একই উপজেলার চাংপুর গ্রামের মৃত রমিজ উদ্দীনের ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টম্বর শাহনাজের স্বামী মঞ্জিল মিজি পূর্ব পরিকল্পিতভাবে শাহনাজ বেগমকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এ ঘটনায় একই দিনে শাহনাজের বাবা মো. শাহ আলম বাদী হয়ে কচুয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় দুইজনকে জনকে আসামি করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কচুয়া থানার উপ-পরিদর্শক নিজাম উদ্দীন দীর্ঘ তদন্ত শেষে গত ২০১২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আদালতে ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় স্বামী ও তার সহযোগিকে মৃত্যুদন্ড এবং ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ডের আদেশ দেন। আসামিরা পলাতক রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০১৯ , ২০ আষাঢ় ১৪২৫, ৩০ শাওয়াল ১৪৪০
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, চাঁদপুর
চাঁদপুরের কচুয়ায় গৃহবধূ শাহনাজ বেগম হত্যা মামলায় স্বামী মঞ্জিল মিজিসহ দুইজনকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। গত মঙ্গলবার চাঁদপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদলতের বিচারক জুলফিকার আলী খাঁন এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মঞ্জিল মিজি কচুয়া উপজেলার সফিবাদ এলাকার মৃত মোবারক মিজির ছেলে এবং মিজানুর রহমান একই উপজেলার চাংপুর গ্রামের মৃত রমিজ উদ্দীনের ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টম্বর শাহনাজের স্বামী মঞ্জিল মিজি পূর্ব পরিকল্পিতভাবে শাহনাজ বেগমকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এ ঘটনায় একই দিনে শাহনাজের বাবা মো. শাহ আলম বাদী হয়ে কচুয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় দুইজনকে জনকে আসামি করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কচুয়া থানার উপ-পরিদর্শক নিজাম উদ্দীন দীর্ঘ তদন্ত শেষে গত ২০১২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আদালতে ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় স্বামী ও তার সহযোগিকে মৃত্যুদন্ড এবং ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ডের আদেশ দেন। আসামিরা পলাতক রয়েছে।