দু’দিনের সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভোসুগলো। গতকাল রাতে তিনি ইন্দোনেশিয়া থেকে ঢাকায় পৌঁছান। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান।
মূলত তুরস্কের নতুন চ্যান্সারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করতে এলেও মেভলুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার পাশাপাশি পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেনের সঙ্গে আজ বৈঠক করবেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, গত সেপ্টেম্বরে তুরস্কে বাংলাদেশের নতুন চ্যান্সারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করা হয়। তখন আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তুরস্ক সফর করেছিলেন। তখনই তুরস্কের চ্যান্সারি কমপ্লেক্স উদ্বোধনের সময় তাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ঢাকায় আসার আমন্ত্রণ জানানো হয়। কী কী বিষয়ে আলোচনা হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাণিজ্য, কোভিড-১৯, রোহিঙ্গা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ অন্য বিষয়ে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হবে।
তিনি আরও বলেন, সেপ্টেম্বরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ানের সৌজন্য সাক্ষাতের সময়ে দু’দেশের বাণিজ্য কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সেটি আলোচনা হয়। উল্লেখ্য, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সুনির্দিষ্ট কিছু প্রস্তাব দেন, যার মধ্যে রয়েছে বিদ্যমান শুল্ক বাধা এড়িয়ে নতুন পণ্য, বস্ত্র, ওষুধ ও অন্য খাতে বিনিয়োগ। এছাড়া তুরস্কের আর্থিক সহযোগিতায় একটি আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের প্রয়োজনীয় জমি বরাদ্দের জন্য তুরস্কের রাষ্ট্রপতির প্রস্তাব নিয়ে দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা হতে পারে বলে তিনি জানান।
বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ , ০৭ অগ্রহায়ণ ১৪২৭, ০৭ রবিউস সানি ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
দু’দিনের সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভোসুগলো। গতকাল রাতে তিনি ইন্দোনেশিয়া থেকে ঢাকায় পৌঁছান। পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান।
মূলত তুরস্কের নতুন চ্যান্সারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করতে এলেও মেভলুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার পাশাপাশি পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেনের সঙ্গে আজ বৈঠক করবেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, গত সেপ্টেম্বরে তুরস্কে বাংলাদেশের নতুন চ্যান্সারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করা হয়। তখন আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তুরস্ক সফর করেছিলেন। তখনই তুরস্কের চ্যান্সারি কমপ্লেক্স উদ্বোধনের সময় তাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ঢাকায় আসার আমন্ত্রণ জানানো হয়। কী কী বিষয়ে আলোচনা হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাণিজ্য, কোভিড-১৯, রোহিঙ্গা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ অন্য বিষয়ে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হবে।
তিনি আরও বলেন, সেপ্টেম্বরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ানের সৌজন্য সাক্ষাতের সময়ে দু’দেশের বাণিজ্য কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সেটি আলোচনা হয়। উল্লেখ্য, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সুনির্দিষ্ট কিছু প্রস্তাব দেন, যার মধ্যে রয়েছে বিদ্যমান শুল্ক বাধা এড়িয়ে নতুন পণ্য, বস্ত্র, ওষুধ ও অন্য খাতে বিনিয়োগ। এছাড়া তুরস্কের আর্থিক সহযোগিতায় একটি আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের প্রয়োজনীয় জমি বরাদ্দের জন্য তুরস্কের রাষ্ট্রপতির প্রস্তাব নিয়ে দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা হতে পারে বলে তিনি জানান।