স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, কর্মক্ষম জনশক্তির অংশ নারীদের বাদ দিয়ে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের সুবিধা অর্জন সম্ভব নয়। গার্হস্থ্য অর্থনীতি থেকে জাতীয় অর্থনীতি পর্যন্ত নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে। আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারেও নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করতে হবে।
এসপিসিপিডি (স্ট্রেন্থেনিং পার্লামেন্টস ক্যাপাসিটি ইন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইস্যুজ) প্রকল্পের আওতায় গতকাল সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে আয়োজিত ‘পলিসি ডায়ালগ অন অ্যাসিলারেটিং ফিমেল লেবার ফোর্স পার্টিসিপেশন টু রিপ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি স্পিকার এসব কথা বলেন।
সংসদ সচিবালয়ের সচিব কে এম আবদুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুন্নুজান সুফিয়ান, ইউএনএফপিএ বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ ড. আশা টর্কেলসন, সংসদ সদস্যদের মধ্যে উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, ফখরুল ইমাম, আবিদা আনজুম মিতা, সৈয়দা রুবিনা আক্তার ও রুমানা আলী।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, নারী উন্নয়নে সরকার ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করলেও শ্রমবাজারে অংশগ্রহণে নারীরা এখনও পিছিয়ে আছে। প্রতিবন্ধকতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে তা দূরীকরণে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজতে হবে। শ্রমবাজারে নারীদের জন্য আরও সুযোগ তৈরিতে সবার সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন।
স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আইন-নীতি এবং যথাযথ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে নারীর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সরকার কাজ করছে। উপজেলা পর্যায়ে মহিলা ভাইস- চেয়ারম্যান পদ রাখা হয়েছে, যা তৃণমূল পর্যন্ত নারীর ক্ষমতায়নকে নিশ্চিত করেছে। নারীদের সক্ষমতাকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে সমাজের সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে।
বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১ , ১৫ আশ্বিন ১৪২৮ ২১ সফর ১৪৪৩
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, কর্মক্ষম জনশক্তির অংশ নারীদের বাদ দিয়ে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের সুবিধা অর্জন সম্ভব নয়। গার্হস্থ্য অর্থনীতি থেকে জাতীয় অর্থনীতি পর্যন্ত নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে। আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারেও নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করতে হবে।
এসপিসিপিডি (স্ট্রেন্থেনিং পার্লামেন্টস ক্যাপাসিটি ইন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইস্যুজ) প্রকল্পের আওতায় গতকাল সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে আয়োজিত ‘পলিসি ডায়ালগ অন অ্যাসিলারেটিং ফিমেল লেবার ফোর্স পার্টিসিপেশন টু রিপ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি স্পিকার এসব কথা বলেন।
সংসদ সচিবালয়ের সচিব কে এম আবদুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুন্নুজান সুফিয়ান, ইউএনএফপিএ বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ ড. আশা টর্কেলসন, সংসদ সদস্যদের মধ্যে উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, ফখরুল ইমাম, আবিদা আনজুম মিতা, সৈয়দা রুবিনা আক্তার ও রুমানা আলী।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, নারী উন্নয়নে সরকার ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করলেও শ্রমবাজারে অংশগ্রহণে নারীরা এখনও পিছিয়ে আছে। প্রতিবন্ধকতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে তা দূরীকরণে উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজতে হবে। শ্রমবাজারে নারীদের জন্য আরও সুযোগ তৈরিতে সবার সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন।
স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আইন-নীতি এবং যথাযথ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে নারীর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সরকার কাজ করছে। উপজেলা পর্যায়ে মহিলা ভাইস- চেয়ারম্যান পদ রাখা হয়েছে, যা তৃণমূল পর্যন্ত নারীর ক্ষমতায়নকে নিশ্চিত করেছে। নারীদের সক্ষমতাকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে সমাজের সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে।