যুক্তরাষ্ট্রে মুজিববর্ষের ক্ষণগণনা শুরু

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘মুজিববর্ষের’ ক্ষণগণনা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। গত শুক্রবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপনের দিন ক্ষণগণনার উদ্বোধন করেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন।

বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তন দিবস এবং মুজিববর্ষের ক্ষণগণনা উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। দূতাবাসের ডিফেন্স অ্যাটাচে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম মইনুল হাসান এসপিপি, এনডিসি, পিএসসি, মিনিস্টার (ইকনমিক) মো. মেহেদী হাসান, মিনিস্টার (প্রেস) শামিম আহমদ এবং মিনিস্টার (কনস্যুলার) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বাণীগুলো পাঠ করেন। এছাড়া মুজিববর্ষের ক্ষণগণনার ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। রাষ্ট্রদূত ১০০টি রঙিন বেলুন আকাশে উড়িয়ে ‘মুজিববর্ষের’ ক্ষণগণনা ঘোষণা করেন। এর আগে রাষ্ট্রদূত দূতাবাসের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আবর্ত মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন তার বক্তৃতায় বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো এমন কারিজম্যাটিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বাঙালি জাতি আর কখনো পাবে না। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু তার ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্য দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করে দিয়ে গেছেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে তার পিতার দর্শন সোনার বাংলা গড়ার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন বাঙালি জাতির জন্য একটি তাৎপর্যপূর্ণ উদ্যোগ। মুজিববর্ষ উদযাপন দেশের নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ এবং আত্মত্যাগ সম্পর্কে জানতে আরও উৎসাহিত করবে।

রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০ , ৫ মাঘ ১৪২৬, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪১

যুক্তরাষ্ট্রে মুজিববর্ষের ক্ষণগণনা শুরু

কূটনৈতিক বার্তা পরিবেশক

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘মুজিববর্ষের’ ক্ষণগণনা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। গত শুক্রবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপনের দিন ক্ষণগণনার উদ্বোধন করেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন।

বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তন দিবস এবং মুজিববর্ষের ক্ষণগণনা উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। দূতাবাসের ডিফেন্স অ্যাটাচে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম মইনুল হাসান এসপিপি, এনডিসি, পিএসসি, মিনিস্টার (ইকনমিক) মো. মেহেদী হাসান, মিনিস্টার (প্রেস) শামিম আহমদ এবং মিনিস্টার (কনস্যুলার) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বাণীগুলো পাঠ করেন। এছাড়া মুজিববর্ষের ক্ষণগণনার ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। রাষ্ট্রদূত ১০০টি রঙিন বেলুন আকাশে উড়িয়ে ‘মুজিববর্ষের’ ক্ষণগণনা ঘোষণা করেন। এর আগে রাষ্ট্রদূত দূতাবাসের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আবর্ত মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন তার বক্তৃতায় বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো এমন কারিজম্যাটিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বাঙালি জাতি আর কখনো পাবে না। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু তার ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্য দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করে দিয়ে গেছেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে তার পিতার দর্শন সোনার বাংলা গড়ার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন বাঙালি জাতির জন্য একটি তাৎপর্যপূর্ণ উদ্যোগ। মুজিববর্ষ উদযাপন দেশের নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ এবং আত্মত্যাগ সম্পর্কে জানতে আরও উৎসাহিত করবে।