গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়া সদর ইউপি নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য প্রার্থী রুহুল আমিন(তালা প্রতীক) পুনরায় ভোট গণনার দাবিতে উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। গত শনিবার বিকেলে প্রেসক্লাব কার্যালয়ে তিনি এ সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়া সদর ইউপি নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী হিসেবে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ওই নির্বাচনে তার ভোট কেন্দ্র ছিল করমজী উচ্চ বিদ্যালয়। এ কেন্দ্রে ভোটাররা তাদের ভোট সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করেছেন। কিন্তু ভোট গণনার সময় কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার তার প্রতিদ্বন্দ্বী ইউপি সদস্য প্রার্থী ফিরোজ আহম্মেদ (টিউবওয়েল প্রতীক)কে যোগসাজশে করে ২৯ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী ঘোষণা করেন। এ সময় শুধু ওই কক্ষেই বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এই ঘোষণার পর তিনি সহ তার সমর্থকরা পুনরায় ভোট গণনার দাবি জানায়। কিন্তু দাবি না মেনে পরে উপজেলা পরিষদে ভোট গণনার আশ্বাস দিয়ে পুলিশের সহায়তায় প্রিসাইডিং অফিসার ও তার লোকজন ব্যালট বাক্স নিয়ে উপজেলা পরিষদে চলে আসেন। এরপর আর ভোট গণনা না করে যোগসাজশে করে ফিরোজ আহম্মেদকেই বিজয়ী ঘোষণা করেন। তিনি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে পুনরায় ভোট গণনার দাবিসহ ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রুহুল আমিনের চাচা তোফাজ্জল হোসেন, ভাগ্নে গোলাম রব্বানী, ওয়ার্ডবাসী আব্দুল কুদ্দুস, মানিক, উপেন চন্দ্র প্রমুখ।
সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২ , ২৬ পৌষ ১৪২৮ ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৩
প্রতিনিধি, দুপচাঁচিয়া (বগুড়া)
গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়া সদর ইউপি নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য প্রার্থী রুহুল আমিন(তালা প্রতীক) পুনরায় ভোট গণনার দাবিতে উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। গত শনিবার বিকেলে প্রেসক্লাব কার্যালয়ে তিনি এ সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়া সদর ইউপি নির্বাচনে ৪নং ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী হিসেবে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ওই নির্বাচনে তার ভোট কেন্দ্র ছিল করমজী উচ্চ বিদ্যালয়। এ কেন্দ্রে ভোটাররা তাদের ভোট সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করেছেন। কিন্তু ভোট গণনার সময় কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার তার প্রতিদ্বন্দ্বী ইউপি সদস্য প্রার্থী ফিরোজ আহম্মেদ (টিউবওয়েল প্রতীক)কে যোগসাজশে করে ২৯ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী ঘোষণা করেন। এ সময় শুধু ওই কক্ষেই বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এই ঘোষণার পর তিনি সহ তার সমর্থকরা পুনরায় ভোট গণনার দাবি জানায়। কিন্তু দাবি না মেনে পরে উপজেলা পরিষদে ভোট গণনার আশ্বাস দিয়ে পুলিশের সহায়তায় প্রিসাইডিং অফিসার ও তার লোকজন ব্যালট বাক্স নিয়ে উপজেলা পরিষদে চলে আসেন। এরপর আর ভোট গণনা না করে যোগসাজশে করে ফিরোজ আহম্মেদকেই বিজয়ী ঘোষণা করেন। তিনি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে পুনরায় ভোট গণনার দাবিসহ ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রুহুল আমিনের চাচা তোফাজ্জল হোসেন, ভাগ্নে গোলাম রব্বানী, ওয়ার্ডবাসী আব্দুল কুদ্দুস, মানিক, উপেন চন্দ্র প্রমুখ।